অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ফাইনাল শেষে অশোভন আচরণের কারণে বাংলাদেশ ও ভারতের পাঁচ ক্রিকেটারকে শাস্তি দিয়েছে আইসিসি। সেদিনের ভিডিও ফুটেজ দেখে আইসিসি উভয় দলের পাঁচ খেলোয়াড়কে কয়েকটি ম্যাচ নিষিদ্ধ করেছে। এদের মধ্যে তিনজন বাংলাদেশি ও দুজন ভারতীয়। ক্রিকেটাররা অনূর্ধ্ব-১৯ বা ‘এ’ দলের হয়ে সামনের ওয়ানডে অথবা টি-টোয়েন্টি ম্যাচে এই নিষেধাজ্ঞার শাস্তি ভোগ
এশিয়ার সবচেয়ে শক্তিশালী দল কোনটি? নিঃসন্দেহে সবাই একবাক্যে বলবেন ভারতের নাম। এশিয়ার ক্রিকেটে এক নম্বর দল ভারতই। তবে ভারতের সঙ্গে এতদিন বড় দল হিসেবে নাম ছিল পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কার। বিশেষ করে ভারত-পাকিস্তান লড়াই বললেই আলাদা একটা রোমাঞ্চ অনুভব করতেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। কালের আবর্তে সেই লড়াই আকর্ষণ হারিয়েছে। এখন এশিয়ায় সবচেয়ে রোমাঞ্চকর লড়াইটাই
ইতিহাসের হাতছানি, প্রথমবারের মতো ফাইনালে ওঠার স্বপ্ন। পারবে কি বাংলাদেশ? মাথার ওপর এমন অদৃশ্য চাপ নিয়েই খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশের যুবারা। মাঠে সেটা একদমই মনে হলো না। মনে হলো, যেন যুগ যুগ ধরে সেমিফাইনাল খেলে অভ্যস্ত এই দলটি। মাথা ঠান্ডা রেখে কঠিন মঞ্চে কি দারুণ ক্রিকেট খেললেন আকবর আলী, তৌহিদ হৃদয়,
কে থাকার ম্যাচে শ্রীলংকাকে হারিয়ে এসএ গেমস ফুটবলের ফাইনালে খেলার সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রাখলো বাংলাদেশ। আজ (বৃহস্পতিবার) নেপালের কাঠমান্ডুর দসরথ স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে ১-০ গোলে হারিয়েছে শ্রীলংকাকে। চারটি পরিবর্তন এনে এ ম্যাচের একাদশ সাজিয়েছিলেন কোচ জেমি ডে। স্ট্রাইকার নাবিব নেওয়াজ জীবনের পরিবর্তে একাদশে জায়গা পাওয়া মাহবুবুর রহমান সুফিলের ১২
ট্রফি জিততে না পারলেও এশিয়া কাপ এবং এশীয় যুব ক্রিকেটের ফাইনালে খেলেছে বাংলাদেশ। কিন্তু কেন যেন এশিয়া মহাদেশের ইমার্জিং ক্রিকেটের ফাইনালটিই ছিল অধরা। আগের তিন আসরে দুই দুইবার শেষ চারে পৌঁছুলেও ফাইনালে জায়গা করে নেয়া হয়নি। অবশেষে সে না পারা থেকে বেরিয়ে আসা। তিনবারের চেষ্টায় এশিয়ান ইমার্জিং ক্রিকেটের বহুল আকাঙ্খিত
টানা দুই ম্যাচ জিতে সাফ নারী অনূর্ধ্ব-১৫ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ও ভারত। শুক্রবার ভুটানের থিম্পুতে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশ ২-১ গোলে হারিয়েছে নেপালকে এবং ভারত ১০-১ গোলে হারিয়েছে স্বাগতিক ভুটানকে। বাংলাদেশ প্রথম ম্যাচে ২-০ গোলে হারিয়েছিল ভুটানকে এবং ভারত ৪-১ গোলে জিতেছিল নেপালের বিরুদ্ধে। দুই ম্যাচ করে হারায়
টুর্নামেন্টের প্রথম পর্বে শীর্ষ দুই দলের মধ্যে থাকায় ফাইনালে ওঠার জন্য দুইটি সুযোগ তৈরি হয়েছিল সাকিব আল হাসানের বার্বাডোজ ট্রাইডেন্টসের সামনে। প্রথম সুযোগে ব্যর্থ হলেও, দ্বিতীয়বারে ঠিকই বাজিমাত করেছে সাকিবের দল। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার ম্যাচে ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্সকে ১২ রানে হারিয়ে দ্বিতীয় দল হিসেবে ফাইনাল নিশ্চিত করেছে বার্বাডোজ। শনিবার রাতে শিরোপা
অবশেষে সামনে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজের ফাইনালে মুখোমুখি বাংলাদেশ আর আফগানিস্তান। ঘরের মাঠে একটি শিরোপা জয়ের আক্ষেপ ঘোচানোর এই তো সুযোগ! বৃষ্টি কি সেই সুযোগ দেবে? টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে তো প্রশ্নই আসে না। ইতিহাস সাক্ষী দিচ্ছে, বাংলাদেশ কখনোই ঘরের মাঠে কোনো টুর্নামেন্টের শিরোপা জিততে পারেনি। ওয়ানডে কিংবা টি-টোয়েন্টি- যাই হোক
বৃষ্টি চোখ রাঙ্গাচ্ছে কাল রাত থেকেই। আজ সকাল থেকে ভারী বর্ষণ না হলেও রাজধানী ঢাকার আকাশ ঘন-কালো মেঘে ঢাকা। দুপুরে ঝড়ো বাতাসের সঙ্গে এক পশলা বৃষ্টিও হয়েছে। এরপর থেকে আকাশে মেঘের ঘনঘটা। বজ্রপাত হচ্ছে। বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। যে কোনো সময় আবারও বৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও ভারী মানে মুষলধারে না হলেও