ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ২০২০ সালে ফাইভ-জি জগতে পা দেবে বাংলাদেশ। আর এটি নতুন সভ্যতার ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে। সোমবার (০৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ডিজিটাল ও সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে সাত সদস্যের একটি আমেরিকান বিশেষজ্ঞ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা
ফোর-জি এর দিন শেষ। চলে এসেছে ফাইভ-জি মোবাইল নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি। বাণিজ্যিকভাবে ফাইভ-জি সেবা শুরু না হলেও পরীক্ষামূলকভাবে চলছে জোরালোভাবেই। স্মার্টফোন কোম্পানিগুলোও ফাইভ-জি হ্যান্ডসেট নিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে। এরই মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ায় ফাইভ-জি সুবিধা সম্পন্ন গ্যালাক্সি এস১০ বুকিং শুরু হয়েছে। এই নতুন নেটওয়ার্কে এক সেকেন্ডেরও কম সময়ে পুরো মুভি ডাউনলোড করা যাবে।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে ‘জি’ পদ্ধতি বৈল্পবিক পরিবর্তন এনেছে। জি বা জেনারেশন পদ্ধতি বলতে একটি স্তর থেকে আরেক স্তরে উন্নীত বা নতুন কোনো মৌলিক সুবিধা চালু হওয়াকে বোঝানো হয়। ১৯৮০ সালে প্রথম ‘জি’ পদ্ধতি শুরু হয়। মোবাইল ফোনে কল করার মধ্যেমে এ্যানালগ ডাটা স্থানান্তর বা কল করার প্রযুক্তি
নির্ধারিত সময়ের আগেই দেশে ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক চালু করতে কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তফা জব্বার। বুধবার (০৩ এপ্রিল) রাজধানীর একটি হোটেলে ‘সিডস্ ফর দ্যা ফিউচার-২০১৯’ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি একথা জানান। দেশের ৫ টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬শ’ শিক্ষার্থী প্রতিযোগিতার প্রথম পর্বে অংশ নেন। কয়েকটি ধাপ পার
বিশ্বব্যাপী অনেকগুলো দেশ ফাইভজি নিয়ে গবেষণা শুরু করেছে। পঞ্চম প্রজন্মের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে অন্য দেশগুলির গবেষণার মধ্যেই বিশ্বে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে ‘ফাইভ-জি’ ইন্টারনেট উদ্বোধন করতে যাচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। গতকাল দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে টেলিকম অপারেটর এসকে টেলিকম-এর ফাইভজি সার্ভিস উদ্ভোধন করা হয়। এতে স্যামস্যাং ইলেকট্রনিক্সয়ের সম্প্রতি বাজারে আসা ফাইভজি স্মার্টফোন গ্যালাক্সি এস
বাংলাদেশে পরীক্ষামূলকভাবে ফাইভ-জি সেবা কার্যক্রম চালু হয়েছে। বুধবার (২৫ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর একটি ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক সেবার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। তবে, ফাইভ-জি সেবা এখনই ভোক্তা পর্যায়ে ব্যবহার করা যাবে না। নতুন চালু হওয়া এই সংযোগ শুধু ফাইভ-জি কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি সংস্থা ও
বাংলাদেশে পরীক্ষামূলকভাবে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ক ফাইভ জি চালু হয়েছে। বুধবার বেলা ১১টার দিকে ৫জি নেটওয়ার্ক সেবার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। ফাইভ-জি সেবার পরীক্ষা কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, বিটিআরসির সচিব শ্যাম
মোবাইলে ডাটা ট্রান্সফারে গতির যাবতীয় মাইলফলক ভেঙে চুরে দিয়েছে এক নতুন স্পিডস্টার। সম্প্রতি এই গতি নিয়ে ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অব সারের গবেষকরা দেখালেন এক ভোজবাজি। যে জাদুর নাম দেওয়া হলো ফাইভ-জি। প্রচলিত ফোর-জির চেয়ে যার গতি ৬৫ হাজার গুণ বেশি! কেমন গতি এটা? উদাহরণ দিলেই পরিষ্কার হবে, নতুন এ ফাইভ-জি গতিতে