Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

যুদ্ধাপরাধী আব্দুল লতিফের মৃত্যু

lotifএকাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার আসামি বাগেরহাটের আবদুল লতিফ তালুকদার (৭৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।

সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মারা যান তিনি। শারীরিক অসুস্থতার জন্য তাকে ২৩ জুলাই কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ঢামেকে ভর্তি করা হয়।

chardike-ad

গত ২৩ জুন বিচারিক কার্যক্রম শেষে আবদুল লতিফের বিরুদ্ধে মামলার রায় অপেক্ষমাণ রাখেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুানাল-১। একই অপরাধে বাগেরহাটের শেখ সিরাজুল হক ওরফে সিরাজ মাস্টার ও খান আকরাম হোসেনের বিরুদ্ধেও রায় অপেক্ষমাণ রাখা হয়।

মুক্তিযুদ্ধের সময় বাগেরহাটে গণহত্যা, হত্যা ও লুণ্ঠনসহ সাতটি অভিযোগ রয়েছে এ তিনজনের বিরুদ্ধে। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাগেরহাটের কচুয়ার শাঁখারিকাঠি বাজারে ৪২ জনকে গণহত্যা, ধর্ষণ ও বাড়িতে অগ্নিসংযোগসহ ছয় অভিযোগে ২০০৯ সালে সিরাজ মাস্টারসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়। ওই গণহত্যায় নিহত রঘুদত্তকাঠি গ্রামের শহীদ জিতেন্দ্র নাথ দাসের ছেলে নিমাই চন্দ্র দাস কচুয়া থানায় মামলা করেন। পরে মামলাটি ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করা হয়। গত বছরের ১০ জুন এ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনাল গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। কচুয়া থানা পুলিশ গত বছরের ১১ জুন লতিফ তালুকদারকে গ্রেফতার করে।