মালয়েশিয়ায় অবৈধভাবে বসবাসকারী বাংলাদেশি শ্রমিকদের রি-হায়ারিং কর্মসূচির পাশাপাশি চলছে ইমিগ্রেশন পুলিশের ব্যাপক ধরপাকড়। এরপরও থামছে না অবৈধভাবে (ট্যুরিস্ট ও ভিজিট ভিসার নামে) দেশটিতে পাড়ি জমানোর সংখ্যা। কুয়ালালামপুরসহ দেশটির কোনো না কোনো এলাকায় প্রায়ই পুলিশি অভিযানে বাংলাদেশিসহ অবৈধ বিদেশিরা ধরা পড়ছেন। পরে তাদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বিভিন্ন ডিটেনশন ক্যাম্পে। এ পর্যন্ত
কোরিয়ায় অবৈধভাবে অবস্থানকারীদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়েছে কোরিয়ান সরকার। কোরিয়ান সরকার বাংলাদেশ থেকে কর্মী প্রেরণকারী সংস্থা বোয়েসেলকে অবৈধভাবে অবস্থানকারীদের অবস্থা জানিয়েছে। বাংলাদেশী কর্মীরা অবৈধভাবে অবস্থান করায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে কর্মী প্রেরণে। বোয়েসেল আজ এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে রি-এন্ট্রির মাধ্যমে কোরিয়ায় প্রবেশ করার পর অবৈধভাবে অবস্থান করার দায়ে ২০ জন কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার
মালয়েশিয়ায় অবৈধ বিদেশি কর্মী নিয়োগদাতাদের কঠোর শাস্তি হিসেবে বেত্রাঘাতের বিধান চালুর ঘোষণা দিয়েছে দেশটির অভিবাসন বিষয়ক বিভাগ। এ বিষয়ে আগামী সপ্তাহে অ্যাটর্নি জেনারেলের চেম্বার ও প্রধান বিচারপতির প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করবে অভিবাসন বিভাগ। অভিবাসন বিষয়ক বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক মোস্তফার আলী বলেন, অবৈধ অভিবাসী নিয়োগদাতাদের শাস্তি হিসেবে বেত্রাঘাত প্রবর্তনের প্রস্তাব করা
মালয়েশিয়ায় অবৈধ হয়ে পড়া বাংলাদেশিরা বৈধ হওয়ার জন্য ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় পাবেন বলে জানিয়েছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনার মুহ. শহীদুল ইসলাম। মঙ্গলবার বিকেলে বাংলাদেশ দূতাবাসের হলরুমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। এর আগে গতকাল সোমবার কুয়ালালামপুরে মালয়েশিয়ান ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এক বৈঠকে মিলিত হয় বাংলাদেশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের
মালয়েশিয়ায় অবৈধ বিদেশি শ্রমিকদের ধরতে এবার নতুন কৌশল নিয়েছে দেশটির অভিবাসন কর্তৃপক্ষ। অবৈধ শ্রমিকদের যেসব প্রতিষ্ঠান কাজে লাগাচ্ছে তার মালিককে গ্রেপ্তারের মাধ্যমে তাদের ওপর চাপ প্রয়োগ করছে সরকার। এবার ওই সব মালিককে গ্রেপ্তার এড়াতে অবৈধ বিদেশি শ্রমিকদের ধরিয়ে দিতে বলেছে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ। মালয়েশিয়ার অভিবাসন কর্তৃপক্ষের মহাপরিচালক দাতুক সেরি মুস্তফার আলী
বাংলাদেশে প্রতিবছর সোনার চাহিদা প্রায় ২১ টন। বছর ধরে এ পরিমাণ স্বর্ণের অলঙ্কারই বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু গত ১০ বছরে বৈধভাবে এক তোলা সোনাও আমদানি হয়নি। সর্বোচ্চ ৫ ভাগ এসেছে ব্যাগেজ রুলের আওতায়। বাকি ৯৫ ভাগ চাহিদার জোগান প্রশ্নবিদ্ধ। চোরাই সোনা দিয়েই চাহিদার বিশাল এ অংশ পূরণ হচ্ছে। পুরো বাজারই একটি
ইপিএস সিস্টেম চালুর পর উল্লেখযোগ্যহারে কমেছে অবৈধ বিদেশী শ্রমিকের সংখ্যা। ইপিএস চালুর আগে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেইনি হিসেবে এবং অন্যান্য মাধ্যমে আসা বিদেশী কর্মীদের মধ্যে প্রায় ৮০ শতাংশই অবৈধভাবে কাজ করত। ইপিএস সিস্টেম চালুর পর থেকেই কমতে থাকে অবৈধ কর্মীর সংখ্যা। এই বছরে অবৈধ কর্মীর সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ১৬.৩ শতাংশে। ইপিএস সিস্টেম
থাইল্যান্ডের পাতায়ায় অনলাইন জুয়ার ওয়েবসাইট পরিচালনার অভিযোগে এক নারীসহ এগারো দক্ষিণ কোরীয় নাগরিককে আটক করেছে স্থানীয় পুলিশ। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাতে পাতায়ার তিনটি ভাড়া বাড়িতে অভিযান চালিয়ে এদের আটক করা হয়। স্থানীয় পুলিশের প্রধান গণমাধ্যমকে জানান, এই এগারো জন একই দলের সদস্য। গত কয়েক মাসে অবৈধ জুয়ার
অনেক জল্পনা কল্পনার পর বহুল প্রতীক্ষিত সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে বাহরাইন লেবার মার্কেট রেগুলেটরি অথরিটি (এলএমআরএ)। এর মধ্যে দিয়ে পূরণ হলো প্রবাসীদের বহুদিনের প্রাণের দাবি । এলএমআরএ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আউসামা আবদুল্লা আল আবছি সম্প্রতি এ সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন । আগামী ১লা জুলাই থেকে শুরু হয়ে ৩১
বাংলাদেশ থেকে মাছ ধরার ট্রলারে করে অবৈধভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে মঙ্গলবার রাতে আটক লোকজন জানিয়েছেন, প্রায় দুইমাস ধরে তারা সাগরে ভাসছিলেন। আটক ১১৬ জনের অনেকে স্বেচ্ছায় রওয়ানা হলেও, অনেকে বলেছেন পাচারকারীরা তাদের অপহরণ করে এনে জোর করে ট্রলারে তুলে দিয়েছিল। বাংলাদেশের কোস্টগার্ড মঙ্গলবার রাতে টেকনাফের অদূরে সাগর থেকে ট্রলারটি উদ্ধার