দুই বছর ধরে আসছে আসছে বলে যে আশার বাণী শুনছিল বাংলাদেশের মানুষ, সেই আশা অবশেষে পূরণ হয়েছে। বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো চালু হলো ই-পাসপোর্ট বা ইলেকট্রনিক পাসপোর্টের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম। এর মাধ্যমে একজন বিদেশগামী কারও সাহায্য ছাড়া নিজেই নিজের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করতে পারবেন। পুরো প্রক্রিয়াটি এক মিনিটেরও কম সময়ে সম্পন্ন হবে। পৃথিবীতে
দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ চালু হচ্ছে ই-পাসপোর্ট। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ (২২ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ই-পাসপোর্ট বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন। এর মধ্য দিয়ে বিশ্বে ১১৯তম দেশ হিসেবে ই-পাসপোর্ট চালু করছে বাংলাদেশ। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সর্বপ্রথম ই-পাসপোর্ট পাবেন। উদ্বোধনী দিনেই তাদের হাতে ই-পাসপোর্ট তুলে দেয়া হবে বলে
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশেই প্রথম ই-পাসপোর্ট চালু হচ্ছে। এটি চালু হলে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে ইমিগ্রেশনের জন্য অপেক্ষা করতে হবে না ই-পাসপোর্টধারীদের। মাত্র ৩০ সেকেন্ড সময়ের মধ্যেই দেশ-বিদেশের ই-গেট দিয়ে নির্বিঘ্নে বেরিয়ে যেতে পারবেন ই-পাসপোর্টধারী বাংলাদেশি নাগরিকরা। আগামী ২২ জানুয়ারি রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ই-পাসপোর্ট
প্রবাসী শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের কম টাকায় ই-পাসপোর্ট দেবে সরকার। বাংলাদেশের একজন নাগরিকের বৈধ পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে নির্ধারিত ফি-এর টাকার পরিমাণ এতদিন সকলের জন্য সমান থাকলেও এবারই প্রথম বিদেশে কর্মরত শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের জন্য অপেক্ষাকৃত কম টাকায় পাসপোর্ট পাওয়ার সুযোগ দিচ্ছে সরকার। চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি (বুধবার) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন
চলতি মাসেই পাওয়া যাবে ই-পাসপোর্ট (ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট)। আগামী ২২ জানুয়ারি থেকে ই-পাসপোর্ট বিতরণ শুরু হবে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সকল প্রস্তুতি ও আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছে। ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট বিভাগের (ডিআইপি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ বলেন, আমরা আগামী ২২ জানুয়ারি থেকে ই-পাসপোর্ট বিতরণ উদ্বোধন করতে কাজ করছি। ওইদিন রাজধানীর বঙ্গবন্ধু
চলতি বছরের ডিসেম্বরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বহুল প্রত্যাশিত ই- পাসপোর্টের উদ্বোধন করবেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মুহাম্মদ ফারুক খান। তিনি বলেন, ই-পাসপোর্ট উদ্বোধনের পর জানুয়ারি থেকে এটি দেয়া হবে। প্রথমে পাবেন ফরেন সার্ভিসের ক্যাডাররা। এরপর রাজধানী ঢাকারবাসীর পর পর্যায়ক্রমে সারাদেশে এটি চালু হবে। মঙ্গলবার সংসদ
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ইলেকট্রনিক্স পাসপোর্টের মেয়াদ, আবেদন ফরম ও ফি নির্ধারণ-সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করা হয়েছে। পরিপত্র থেকে জানা গেছে ইলেকট্রনিক্স পাসপোর্ট (ই-পাসপোর্ট) পেতে অতি জরুরি ফি জমা দিলে ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই তা হাতে পাবেন গ্রাহক। এর মেয়াদ করা হয়েছে ১০ বছর। এই ই পাসপোর্টে সত্যায়ন পদ্ধতি থাকছে না। তবে আগের
ই-পাসপোর্টের (ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট) ফি সর্বনিম্ন ৩ হাজার ৫০০ (ভ্যাট ছাড়া) এবং সর্বোচ্চ ১২ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ই-পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে কোনো সত্যায়নের প্রয়োজন নেই। তবে ই-পাসপোর্ট কবে আসবে সেই তারিখ এখনও ঘোষণা করা হয়নি। গত ১আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করেছে। রোববার (৪
দেশে জুলাই মাস থেকে ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট বা ই-পাসপোর্ট সুবিধা চালু করার কথা রয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, এ বিষয়ে তারা প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি শেষ করেছেন। যেকোনো সময় ই-পাসপোর্ট চালুর বিষয়টি ঘোষণা করা হতে পারে। কিন্তু এই ই-পাসপোর্টে কী সুবিধা হবে? প্রচলিত পাসপোর্টের সঙ্গে এর পার্থক্যই বা কী? চলুন জেনে নেয়া যাক-
সোমবার (১ জুলাই) থেকে সর্বাধুনিক ই-পাসপোর্টের যুগে প্রবেশ করার কথা ছিল বাংলাদেশের। তবে শেষ মুহূর্তে পিছিয়ে গেল ই-পাসপোর্টের উদ্বোধন কার্যক্রম। আবেদনকারীদের হতাশ হওয়ার কিছু নেই। প্রধানমন্ত্রীর সময় পাওয়া সাপেক্ষে জুলাই মাসের যেকোনো একদিনই চালু হতে যাচ্ছে ই-পাসপোর্ট। আধুনিক ই-পাসপোর্ট বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ পাসপোর্ট বলেই পরিচিত। প্রাথমিকভাবে কয়েকটি প্রক্রিয়ায় ই-পাসপোর্ট