জাপান বাংলাদেশ কমিউনিটির উদ্যোগে তৃতীয়বারের মতো পিঠা উৎসবের আয়োজন করেছে আসিকাগাতে বসবাসরত প্রবাসী বাঙালিরা। সুয়ামা লুবনা ও নোমান সৈয়দের উদ্যোগে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- সাংবাদিক, লেখক, রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক সংগঠনের নেতারা। পিঠা উৎসবের এই আয়োজনকে কেন্দ্র করে প্রবাসী বাঙালিদের মিলনমেলায় পরিণত হয় অনুষ্ঠানস্থল। এ ছাড়া আয়োজন
২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এক্ষেত্রে জাপান নানা বিষয়ে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। সোমবার বিকেলে টোকিওতে জাপান ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত ফরেন অফিস কনসাল্টেশন (এফওসি) সভায় এই প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন দেশটির সিনিয়র পররাষ্ট্র উপমন্ত্রী কাজুইউকি ইয়ামাজাকি। সভায় দশ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) মাধ্যমে বাংলাদেশে বড় আকারে বিনিয়োগ নিয়ে আসছে জাপান। সড়ক, মেট্রো রেলসহ মোট ছয়টি প্রকল্পে এক হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগে সম্মত হয়েছে দেশটি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৮৪ হাজার কোটি টাকা। প্রকল্পগুলোর সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে দেশটির কাজামা করপোরেশন, নিপ্পন, ওরিয়েন্টাল কনসালট্যান্ট গ্রুপসহ বেশ কয়েকটি কম্পানির প্রতিনিধি এখন বাংলাদেশে অবস্থান
এম জে অটো জাপান লিমিটেড কোম্পানির কর্ণধার সোহেল চৌধুরী বলেছেন, যেসব বাংলাদেশি ব্যবসা করতে চান তারা যেন সেই প্রতিষ্ঠানেই কাজ করে। পছন্দের প্রতিষ্ঠানে চাকরি করলেই সফল ব্যবসায়ী হওয়া সম্ভব বলে আমি মনে করি। কমপক্ষে তিন থেকে চার বছর চাকরি করলেই কিছুটা হলেও অভিজ্ঞতা সঞ্চার করা যায়। পরবর্তিতে সেই অভিজ্ঞতা কাজে
জাপানে অভিবাসনপ্রত্যাশী বাংলাদেশিকে কোমরে দড়ি ও হাতে হাতকড়া পরিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ছবি প্রকাশের পর এ নিয়ে অনলাইনে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। দেশটির অভিবাসন কেন্দ্রগুলোতে আটক ব্যক্তিদের সঙ্গে এমন দুর্ধর্ষ অপরাধীর মতো আচরণ মেনে নিতে পারছেন না অনেকে। সম্প্রতি আশাহি ওডা নামে প্রত্যক্ষদর্শী ছবিটি তুলেছিলেন। এরপর তিনি ছবিটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে
চীনকে মোকাবেলা করার লক্ষ্যে ফ্রান্স এবং জাপান সামরিক সহযোগিতা জোরদার করার বিষয়ে একমত হয়েছে। পূর্ব এবং দক্ষিণ চীন সাগরে বেইজিংয়ের ‘একতরফা পদক্ষেপ’ রুখে দিতে দেশ দু’টি নিজেদের মধ্যে এ সামরিক সহযোগিতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। শুক্রবার জাপান এবং ফ্রান্সের পররাষ্ট্র এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রীরা ফ্রান্সের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় উপকূলীয় শহর ব্রেস্টে
সারা বিশ্বে যখন জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে সেই সময় জনসংখ্যা বাড়ানো নিয়ে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে পশ্চিম জাপানের নাগিতে। জানা গিয়েছে, যে পরিবার যত বেশি সন্তানের জন্ম দেবে, তত বেশি পুরস্কার পাবেন তাঁরা। প্রথম সন্তানের জন্মের পর দেওয়া হবে ১ লক্ষ ইয়েন (৬১ হাজার টাকা), দ্বিতীয় সন্তানের জন্মের পর দেওয়া
জাপানে কর্মসংস্থানের সুযোগ পাবার প্রলোভনে পড়ে কোন বাংলাদেশী যেন অসাধু আর্থিক লেনদেনে জড়িয়ে না পড়েন – সেজন্য সতর্ক করে দিয়েছে টোকিওর বাংলাদেশ দূতাবাস। জাপানে ক্রমবর্ধমান কর্মী সংকটের কারণে আগামী পাঁচ বছরে বিভিন্ন খাতে প্রায় সাড়ে তিন লাখ বিদেশী কর্মী নেয়া হবে – এমন খবরের প্রেক্ষাপটে এক বিবৃতিতে দূতাবাস বলেছে, এ
জাপানে কর্মী নিয়োগের বিষয়ে বাংলাদেশে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করা হচ্ছে। এ বিষয়ে টোকিস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস জনস্বার্থে নোটিশ জারি করেছে। ক্রমবর্ধমান কর্মী সংকটের প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি জাপানে কর্মী নিয়োগে একটি আইন পাশ হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ৮টি দেশ ভিয়েতনাম, চীন, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, মিয়ানমার এবং পূর্ব এশিয়ার আরো একটি দেশ বাছাই করা হয়েছে।
জনসংখ্যা কমে যাওয়া নিয়ে উদ্বিগ্ন জাপান। ইতিমধ্যে দেশটি বাইরে থেকে জনবল নেয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। জনসংখ্যা সঙ্কটে সেখানে প্রায় ৮০ লাখ বাড়ি পরিত্যক্ত হয়ে পড়েছে। পরিত্যক্ত ৮০ লাখ বাড়ি দেখভাল করারও মানুষ নেই। ফলে সেখান থেকে সরকারের কোনো রাজস্বও আসছে না। নষ্ট হচ্ছে বিপুল পরিমাণ সম্পদ। ফলে সেগুলো বিক্রির সিদ্ধান্ত