জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট ও সমাপনী পরীক্ষায় ফেল করায় পাঁচ জেলায় ছয়জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের মধ্যে শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলায় দুই ছাত্রী, বরিশালে এক ছাত্রী, নেত্রকোনায় এক ছাত্র, রাজবাড়ীতে এক ছাত্রী ও রাজধানীর লালবাগে একজন ছাত্র। শরীয়তপুর প্রতিনিধি ছগির হোসেন জানান, জেলার গোসাইরহাট উপজেলায় জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষায় ফেল করায়
স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে আরো একটি ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা’ চালানোর দাবি করেছে উত্তর কোরিয়া। শনিবার দেশটির সরকারি বার্তা সংস্থা কেসিএনএ এ তথ্য জানিয়েছে। এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে কেসিএনএ জানিয়েছে, শুক্রবার রাতে সোহে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ কেন্দ্রে এ পরীক্ষাটি চালানো হয়। তবে ওই মুখপাত্র বিস্তারিত আর কিছু জানাননি। এর আগে ৭ ডিসেম্বর
‘মাত্র ১৬০ টাকা। অনেকের কাছে সামান্য অর্থ হতে পারে, যা জোগাড় করা আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না। তাই এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারি নাই। অর্থের অভাবে অনেক দিন না খেয়ে থেকেছি। এরপরও জীবন সংগ্রামের কাছে হার মানি নাই। অক্লান্ত পরিশ্রম আর আত্মবিশ্বাস আজকে আমাকে এখানে এনেছে। আজ আমি দেশের সেরা
জাপানে সুনির্দিষ্ট দক্ষতার ভিত্তিতে কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশেও পরীক্ষা নিতে জাপানের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ। শুক্রবার (১১ অক্টোবর) জাপানের স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় জাপানের স্বাস্থ্য, শ্রম ও কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী হিসাসি ইনাদুর সঙ্গে এক বৈঠকে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে
ছাত্রজীবনে সবারই কখনও না কখনও মনে হয়, ইশ যদি পরীক্ষার ঝামেলাই না থাকত কতই না ভাল হত! তার অন্যতম কারণ হতে পারে এদেশের শিক্ষাব্যবস্থা। কিন্তু শুনলে অবাক হবেন জাপানে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীদের কোনও পরীক্ষাই নেওয়া হয় না। প্রযুক্তির দিক থেকে উন্নত দেশগুলির মধ্যে একটি হল জাপান। তবে শুধু প্রযুক্তি
ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের ওপর চাপ কমাতে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত সবধরনের পরীক্ষা তুলে দেয়া হচ্ছে। বুধবার (২০ মার্চ) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. গিয়াস উদ্দিন আহমেদ এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘শিশুদের ওপর থেকে পরীক্ষার চাপ কমাতে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকেই প্রথম, দ্বিতীয়
বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান প্রদানের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে তোলাটা শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলেও বর্তমানে দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে পরীক্ষায় ভালো ফল। ফলের জন্য সন্তানকে কেবল শ্রেণীকক্ষে পাঠিয়ে নিশ্চিত হতে পারছেন না অভিভাবকরা; তাই তারা ছুটছেন টিউশনের পেছনে। শিক্ষাব্যবস্থায় পরীক্ষার ধরন ও শিক্ষার্থীদের ওপর এর প্রভাব সম্পর্কে জানতে
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা পদ্ধতি বদলে যাচ্ছে। বিদ্যমান বহুনির্বাচনী পরীক্ষার সঙ্গে লিখিত পরীক্ষা যোগ হচ্ছে। এর মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থী বাছাই করা হবে। এবার রেকর্ডসংখ্যক প্রার্থী আবেদন করায় পুরনো পদ্ধতি পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিচ্ছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। আগামীকাল বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ে এ-সংক্রান্ত একটি সভায় বিষয়টি চূড়ান্ত হবে। প্রাথমিক ও
বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে কনস্টেবল পদে ৮৫০০ জন পুরুষ ও ১৫০০ জন নারীসহ সর্বমোট ১০ হাজার প্রার্থী বাছাই করা হবে। এ বিষয়ে গত মার্চে সার্কুলার জারি করেছে বাংলাদেশ পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স। শারীরিক, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা হবে প্রত্যেকের নিজ নিজ জেলায়। আগ্রহী প্রার্থীদের শারীরিক মাপ ও শারীরিক পরীক্ষাসহ নির্দিষ্ট তারিখে সকাল ৯টার
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের শূন্য পদে নিয়োগের উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর। এজন্য স্থগিত থাকা একটি পরীক্ষা নেওয়ার পাশাপাশি নতুন করে বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করা হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দিতে ২০১৪ সালের ৯ ডিসেম্বর একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিলো প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর। এতে প্রায় ১২ লাখ