সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেও দালালের খপ্পরে পড়ে হজে যাওয়া হলো না ৩৭ মুসল্লির। হজে পাঠানোর কথা বলে কথিত মোয়াল্লেমসহ একটি চক্র কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে উধাও। এ অবস্থায় কাঁদছেন ৩৭ মুসল্লি। দালাল চক্রের খপ্পরে পড়ে হজে যেতে না পারায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তারা। টাকা উদ্ধারসহ প্রতারকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে রোববার
শরীয়তপুরে প্রতারণা করে হজযাত্রীদের কাছ থেকে কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে উধাও হয়েছেন তাজুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি। তিনি ফারিহা ওভারসিজ নামে একটি হজ এজেন্সির মুয়াল্লিম হিসেবে কাজ করতেন। ফারিহা ওভারসিজ নামে তাদের শরীয়তপুর শহরে ও রাজধানীর পুরানা পল্টনে হেড অফিস রয়েছে, যার লাইসেন্স নম্বর ৭৬৮। তাজুল শরীয়তপুরের পৌর এলাকার হাজরাসার
চলতি বছর পবিত্র হজ পালন করতে এসে সৌদি আরবে সর্বমোট ১২৬ জন বাংলাদেশি হজযাত্রী ইন্তেকাল করেছেন। এদের মধ্যে ১০৫ জন পুরুষ ও ২১ জন নারী। এর মধ্যে মক্কায় ৭৯ জন, মদিনায় ১৪ জন, জেদ্দায় ৫ জন, মিনায় ১৮ ও আরাফাতে ১০ জন মারা যান। মক্কা থেকে প্রকাশিত হজ বুলেটিন সূত্রে
চলতি বছর পবিত্র হজ পালন করতে গিয়ে সৌদি আরবে ৬৯ জন বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে ৫৮ জন পুরুষ ও ১১ জন নারী রয়েছেন। সর্বশেষ বুধবার মক্কায় শামসুল ইসলাম নামে এক হাজি মারা গেছেন। তার বাড়ি কুমিল্লায়। পাসপোর্ট নম্বর বিকিউ (০৯৭৭০৭৭)। আর অন্যদের মধ্যে মক্কায় ৪৬ জন, মদিনায় ৬
১৩৩ হজযাত্রীর কাছ থেকে হজের টাকা নিয়ে পালিয়েছে প্রতারক মিনার ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস (লাইসেন্স নং-১০৩৩)। ১৫ দিনেরও বেশি সময় ধরে মালিক খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। প্রতিষ্ঠানটির ই-হজ সিস্টেমের ইউজার নেইম এবং পাসওয়ার্ড পাওয়া যাচ্ছে না অথচ ভিসার সময় প্রায় শেষ। তবে মোফা একাউন্টে কোনো টাকা না থাকায় তাদের হজ যাত্রা
অব্যাহত শিডিউল বিপর্যয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন হজযাত্রীরা। চলতি বছর হজ ফ্লাইট শুরুর পর থেকে প্রতিদিনই বিমান বাংলাদেশ ও সৌদি এয়ারলাইন্সের কিছু ফ্লাইটের শিডিউল বিপর্যয় হয়েছে। প্রতিদিন ২-৩ ঘণ্টা করে বিলম্বে ছাড়ছে ফ্লাইটগুলো। পাসপোর্ট-টিকিট দেরিতে হাতে পাওয়া, ইমিগ্রেশন সম্পন্ন হতে দেরি হওয়া ফ্লাইট বিলম্বের মূল কারণ বলে জানিয়েছেন এজেন্সির মালিকরা। নির্দিষ্ট
পবিত্র হজ পালন করতে গিয়ে আরও দুই বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু হয়েছে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন)। এরা হলেন নওগা সদরের বাসিন্দা মো. আবদুর রহমান আকন্দ (৫৭) ও ময়মনসিংহ ফুলবাড়িয়া থানার কমলাপুর গ্রামের বাসিন্দা মো.আবদুল হালিম আকন্দ (৭১)। এ দুজন নিয়ে চলতি বছর পবিত্র হজ পালন করতে গিয়ে মোট পাঁচজন হজযাত্রী
সৌদি আরবের মক্কায় একটি হোটেলে আগুন লেগেছে। হোটেলটিতে প্রায় ৬০০ বাসিন্দা ছিলেন। যাদের অধিকাংশই হজযাত্রী। আজ সোমবার আজাজিয়াহ জেলার ওই হোটেলে এ আগুন লাগে। দ্য ন্যাশনালের খবরে বলা হয়েছে, অগ্নিকাণ্ডের পর হোটেলে থাকা হজযাত্রীদের অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। তারা এখন নিরাপদে আছে। সৌদি আরবের বেসামরিক প্রতিরক্ষা সেবার মুখপাত্র নায়েফ আল-শরিফ
হজের অনুমতি সংক্রান্ত বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ৯৫ হাজারের বেশি হজযাত্রীকে ফিরিয়ে দিল সৌদি আরবে নিয়োজিত নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। চলতি মৌসুমে হজ পালনের উদ্দেশে ইতোমধ্যেই হজযাত্রীরা সৌদি পৌঁছেছেন। কিন্তু বৈধ অনুমতিপত্র না থাকায় সৌদি পৌঁছানোর পরেও অনেক হজযাত্রীকেই ফিরে যেতে হচ্ছে। তাদের পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের অনুমতি দেয়া হচ্ছে না।
চলতি বছর পবিত্র হজব্রত পালন করতে এসে সৌদি আরবে শুক্রবার পর্যন্ত ৩ বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। মৃত হজযাত্রীরা হলেন, রাজবাড়ী জেলার মোঃ আব্দুল রাজ্জাক (৭৫) পাসপোর্ট নং BN0607026, বরিশাল জেলার মুলাদী উপজেলার ফরিদ উদ্দিন (৬২) তার পাসপোর্ট নং BM0953555 এবং নেত্রকোনা সদর উপজেলার খন্দকার এ আর এম ইউসুফ তার পাসপোর্ট নং