পাটুরিয়া থেকে দৌলতদিয়া যাওয়ার পথে রোববার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে যাত্রীবাহী একটি লঞ্চ ডুবে গেছে। এ ঘটনায় এ পর্যন্ত ১৫ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করা এক শিশুকে হাসপাতালে নেয়ার পর মারা যায়। তবে লঞ্চে কতজন যাত্রী ছিল তা এখনো জানা যায়নি।
পদ্মা নদীর মাঝখানে একটি কার্গোর ধাক্কায় এম এল মোস্তফা নামে ওই লঞ্চটি ডুবে যায় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। লঞ্চের বেঁচে যাওয়া যাত্রী শ্যামল ও হাসান জানান, কোনো কিছুর সঙ্গে ধাক্কা লেগে লঞ্চটি ডুবে যায়। স্থানীয় পর্যায়ে ঘটনাস্থলে উদ্ধারকাজ চলছে। লঞ্চে শতাধিক যাত্রী ছিলেন বলে জানা যায়।
নৌ কর্তৃপক্ষ জানায়, লঞ্চটিতে অতিরিক্ত যাত্রী ছিল। ডুবে যাওয়ার পর নৌকা ও স্পিডবোটে করে ৫০-৬০ জন যাত্রীকে উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া ছয় মাস বসয়ী এক শিশু হাসপাতালে মারা গেছে। দুর্ঘটনার পর উদ্ধার তৎপরতা চলছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, একটি কার্গোর ধাক্কায় লঞ্চটি ডুবে উল্টে যায়।