তিনি বিভিন্ন দেশের সরকারকে ‘জরুরি ও আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ’ গ্রহণের মাধ্যমে এই প্রাদুর্ভাব থেকে উত্তেরণের আহ্বান জানিয়েছেন। তবে ডা. টেড্রস বলেন, বেশ কয়েকটি দেশ প্রমাণ করেছে যে, এই ভাইরাসটি দমন ও নিয়ন্ত্রণ করা যায়। যখন কোনো রোগ উৎপত্তিস্থলের বাইরে একাধিক দেশে ছড়িয়ে পড়ে তখন তাকে মহামারি হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে করোনাভাইরাস প্রথম শনাক্ত হয়। এখন পর্যন্ত ১ লাখ ১৯ হাজার ২১৭ জন প্রাণঘাতী এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। মারা গেছে ৪ হাজার ২৯৯ জন। অপরদিকে করোনায় আক্রান্ত ৬৬ হাজার ৫৬৩ জন চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে।
বিশ্বের ১১৯টি দেশ ও অঞ্চলে এই ভাইরাসের প্রকোপ ছড়িয়েছে। শুধুমাত্র চীনের মূল ভূখণ্ডেই করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৮০ হাজার ৭৭৮ এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ হাজার ১৫৪ জনের। চীনের পর করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ইতালিতে। দেশটিতে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৬৩১ জনের।