মন্ত্রণালয় জানিয়েছে ‘এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে যাতে করে দেশের শ্রম নির্ভর উৎপাদনশীল খাত থেকে জ্ঞান-ভিত্তিক, উচ্চ-প্রযুক্ততি খাতে পরিণত হয়।
কোরিয়ার মাথাপিছু আয় ২০০৭ সাল থেকে প্রায় স্থির রয়েছে। ২০০৭ সালে কোরিয়ার মাথাপিছু আয় ২০,০০০ মার্কিন ডলারে উপনীত হওয়ার পর অর্থনীতি প্রায় স্থির আছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়টি। অথচ জাপান এবং জার্মানি পাঁচ বছরেরও কম সময়ে তাদের আয় ২০,০০০ থেকে ৩০,০০০ মার্কিন ডলারে উন্নীত করেছিল।
মন্ত্রণালয় দাবি করেছে এই অর্থনৈতিক মন্থর গতির জন্য সৃজনশীলতা ও নতুনত্বের অভাব এবং চায়নার উত্থান দায়ী।
দক্ষিণ কোরিয়া শীপ বিল্ডিং ইন্ডাস্ট্রির বিশ্বের প্রায় ৩১ শতাংশ অর্ডার পেলেও মানব সম্পদ এবং প্রযুক্তির অভাবে প্রাপ্ত অর্ডারের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কাজ আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে করে থাকে।
সরকার প্রকৌশলীদের প্রশিক্ষণ দেয়ার জন্য ২০১৭ সালের মধ্যে ২০টি ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইন রিচার্স সেন্টার এবং একই সাথে ২০২০ সালের মধ্যে ১০টি গ্রাজুয়েট স্কুল স্থাপন করবে।