Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

১ হাজার বন্দীকে মুক্তি দিলেন মরক্কোর বাদশাহ

mohammadপরিবার ও মানবিক বিবেচনায় এক হাজারেরও বেশি বন্দীকে মুক্তি দিলেন মরক্কোর বাদশাহ ষষ্ঠ মোহাম্মদ। মরক্কোর পর্বতীয় রিফ অঞ্চলে বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার দায়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

দেশটির বিচার মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আল-জাজিরা জানায়, বাদশাহ ষষ্ঠ মোহাম্মদ তার শাসনামলের ১৮ বছরপূর্তি উপলক্ষে টিভিতে ভাষণ দেওয়ার পূর্বমুহূর্তে সবমিলিয়ে ১ হাজার ১৭৮ জন বন্দীকে মুক্তিদানের ঘোষণা দেন। মরক্কোর উত্তরাঞ্চলীয় আল-হোসেইমা ও এর পাশ্ববর্তী এলাকাজুড়ে বিক্ষোভে যোগ দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিলো তাদের।

chardike-ad

বিচার মন্ত্রণালয় বলেছে, বন্দীদের পরিবার ও মানবিক অবস্থা বিবেচনা করে শুধুমাত্র যারা কোন অপরাধ করেনি বা যাদের বিরুদ্ধে গুরুতর কোন অভিযোগ নেই তাদেরকেই মুক্তি দেওয়া হয়েছে। দ্য রিফ মূলত একটি বের্বের অঞ্চল যেখানে আল-হোসেইমা অবস্থিত। আর গত কয়েকমাস ধরে আল-হোসেইমায় বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে।

আল-হসেইমায় এই অস্থিরতার শুরু হয় গত অক্টোবরে একজন মাছ ব্যবসায়ীকে একটি ময়লার ট্রাক ব্যবহার করে চাপা দিয়ে হত্যা করা হলে। তিনি মৌসুম না থাকা সত্ত্বেও একটি সোর্ডফিশ ধরেছিলেন। যেটি তার কাছ থকে বাজেয়াপ্ত করে নেওয়া হয়। তিনি মাছটি পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করলে তাকে ময়লার ট্রাক ব্যবহার করে চাপা দিয়ে হত্যা করা হয়। তার এই হত্যার প্রতিবাদে ন্যায়বিচার চেয়ে বিক্ষোভ শুরু হয়, যা ধীরে ধীরে বর হয়ে আল-হিরাক আল-শাবি নামক আন্দোলনে রূপ নেয়।

বন্দী হওয়া বিক্ষোভকারীদের পক্ষে লড়াই করা আইনজীবী আব্দেস সাদেক আল-বোউচতাওই বলেন, ‘এই বিশাল ক্ষমাদানের ঘটনা অবশ্যই একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। তবে এটি যথেষ্ট নয়। কারণ, আমরা চাই সবাইকে মুক্তি দেওয়া হোক।’ শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, এখনো এই বিক্ষোভের নেতা নাসের জেফজাফিসহ আরও ১৭৬ জন বিক্ষোভকারী বন্দী রয়েছেন ।১ হাজার বন্দীকে মুক্তি দিলেন মরক্কোর বাদশাহ

পরিবার ও মানবিক বিবেচনায় এক হাজারেরও বেশি বন্দীকে মুক্তি দিলেন মরক্কোর বাদশাহ ষষ্ঠ মোহাম্মদ। মরক্কোর পর্বতীয় রিফ অঞ্চলে বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার দায়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

দেশটির বিচার মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আল-জাজিরা জানায়, বাদশাহ ষষ্ঠ মোহাম্মদ তার শাসনামলের ১৮ বছরপূর্তি উপলক্ষে টিভিতে ভাষণ দেওয়ার পূর্বমুহূর্তে সবমিলিয়ে ১ হাজার ১৭৮ জন বন্দীকে মুক্তিদানের ঘোষণা দেন। মরক্কোর উত্তরাঞ্চলীয় আল-হোসেইমা ও এর পাশ্ববর্তী এলাকাজুড়ে বিক্ষোভে যোগ দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিলো তাদের।

বিচার মন্ত্রণালয় বলেছে, বন্দীদের পরিবার ও মানবিক অবস্থা বিবেচনা করে শুধুমাত্র যারা কোন অপরাধ করেনি বা যাদের বিরুদ্ধে গুরুতর কোন অভিযোগ নেই তাদেরকেই মুক্তি দেওয়া হয়েছে। দ্য রিফ মূলত একটি বের্বের অঞ্চল যেখানে আল-হোসেইমা অবস্থিত। আর গত কয়েকমাস ধরে আল-হোসেইমায় বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে।

আল-হসেইমায় এই অস্থিরতার শুরু হয় গত অক্টোবরে একজন মাছ ব্যবসায়ীকে একটি ময়লার ট্রাক ব্যবহার করে চাপা দিয়ে হত্যা করা হলে। তিনি মৌসুম না থাকা সত্ত্বেও একটি সোর্ডফিশ ধরেছিলেন। যেটি তার কাছ থকে বাজেয়াপ্ত করে নেওয়া হয়। তিনি মাছটি পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করলে তাকে ময়লার ট্রাক ব্যবহার করে চাপা দিয়ে হত্যা করা হয়। তার এই হত্যার প্রতিবাদে ন্যায়বিচার চেয়ে বিক্ষোভ শুরু হয়, যা ধীরে ধীরে বর হয়ে আল-হিরাক আল-শাবি নামক আন্দোলনে রূপ নেয়।

বন্দী হওয়া বিক্ষোভকারীদের পক্ষে লড়াই করা আইনজীবী আব্দেস সাদেক আল-বোউচতাওই বলেন, ‘এই বিশাল ক্ষমাদানের ঘটনা অবশ্যই একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। তবে এটি যথেষ্ট নয়। কারণ, আমরা চাই সবাইকে মুক্তি দেওয়া হোক।’ শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, এখনো এই বিক্ষোভের নেতা নাসের জেফজাফিসহ আরও ১৭৬ জন বিক্ষোভকারী বন্দী রয়েছেন।