Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ১০ বছর

bdrপিলখানায় বিডিআর (বর্তমানে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বা বিজিবি) বিদ্রোহের ১০ বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ রোববার। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআর’র বিপথগামী সদস্যরা কিছু দাবি-দাওয়া আদায়ের নামে অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও নির্মম হত্যাযজ্ঞের মাধ্যমে পিলখানায় নারকীয় তাণ্ডব চালান। ওই দুই দিনে বিজিবির তখনকার মহাপরিচালকসহ (ডিজি) ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা এবং নারী ও শিশুসহ আরও ১৭ জনকে নৃশংসভাবে হত্যা করে বিদ্রোহীরা।

পিলখানায় সংঘটিত বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডের শহীদদের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত হবে আগামীকাল সোমবার। দিনের কর্মসূচিতে রয়েছে, বিজিবির সদর দপ্তরসহ সব রিজিয়ন, সেক্টর, প্রতিষ্ঠান ও ইউনিটের ব্যবস্থাপনায় খতমে কোরআন অনুষ্ঠিত হবে। বিজিবির সব মসজিদে এবং বিওপি পর্যায়ে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হবে।

chardike-ad

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় আগামীকাল সকাল ৯টায় বনানী সামরিক কবরস্থানে রাষ্ট্রপতির প্রতিনিধি, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, তিন বাহিনীর প্রধানরা (সম্মিলিতভাবে), স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব এবং বিজিবি মহাপরিচালক (একসঙ্গে) শহীদদের স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।

পরের দিনের কর্মসূচিতে রয়েছে, বাদ আসর পিলখানায় কেন্দ্রীয় মসজিদে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।

ওই দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। এ ছাড়া মিলাদে স্বরাষ্ট্র সচিব, বিজিবি মহাপরিচালক, শহীদদের নিকটাত্মীয়রা, পিলখানায় কর্মরত সব অফিসার, জুনিয়র কর্মকর্তা, অন্য পদবীর সৈনিক এবং বেসামরিক কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করবেন।