‘বেসরকারি একটি সমিতি থেকে ঋণ নিয়ে এবং ভিটেমাটি বিক্রি করে ওমানে এসেছি। প্রতি মাসেই মোটা অংকের কিস্তি দিতে হয়। যদি কোনো মাসে একটা কিস্তি বাকি পড়ে তাহলে আমার পরিবারকে কটূ কথা শুনতে হয়। এমনকি সমিতির লোকেরা গালিগালাজও করে। ব্যাংকের লোকেরাও টাকার জন্য বাড়ি এসে বসে থাকে।’ কথাগুলো বলছিলেন ওমানপ্রবাসী সোহাগ
দৈনিক ২৫০ টাকা থেকে ২৭৫ টাকার কিস্তি ব্যাংকে জমা দিয়ে বস্তিবাসী ও স্বল্প আয়ের মানুষেরা একটি ফ্ল্যাটের মালিক হবেন। এ ফ্ল্যাটের আয়তন হবে ৩৫০ বর্গফুট থেকে ৪৬৫ বর্গফুট। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ এ ফ্ল্যাট নির্মাণ করবে। এ জন্য দু’টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। দু’টি প্রকল্পে মোট প্রাক্কলিত