আধুনিক জীবনযাপনের সব রকম সুযোগ-সুবিধাসম্পন্ন গ্রামটি দেখলে মনে হয় কাঁচা রাস্তা, মাটির বাড়ি আর ফসলের ক্ষেতে ভরা। কিন্তু দেখে যাই মনে হোক না কেন গ্রামটির প্রত্যেকটি মানুষ কোটিপতি। স্থাপত্য আর নির্মাণশৈলীও অসাধারণ। কেননা এমন গ্রামেই রয়েছে ৭২তলা ভবন। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনের ঝিয়াংসু প্রদেশে অবস্থিত এই গ্রামের নাম
‘সকালবেলা মায়ের হাতের ভাত খেয়ে কলেজে যেতাম। কলেজে দুটি শিঙাড়া খেয়ে সারা দিন কাটাতে হতো। সবশেষে রাতে বাসায় ফিরে আবার ভাত। সেই দিনের কথা ভাবলেও অবাক হয়ে যাই।’ মায়ের আদরে স্নেহধন্য সেই মানুষটি আজ কোটিপতি। এমনি এমনি নয়, ব্যাংক থেকে ঋণ করেও নয়, মেধা খাটিয়ে। এটাই তাঁর পুঁজি। সঙ্গে যোগ
উচ্চশিক্ষার গ্রহণের পরেও চাকরি না পাওয়ায় হতাশা গ্রাস করে। আস্তে আস্তে ভেঙে যেতে থাকে সব স্বপ্ন। তখন যুব উন্নয়ন অধিদফতরের গবাদি পশু পালনে প্রশিক্ষণ নেন আতিকুর রহমান। আর এটিই তার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। মাত্র সাড়ে চার বছরের মেধা আর পরিশ্রমের ফসল হিসাবে জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ আত্মকর্মীর স্বীকৃতি লাভ করেন
দৈনিক মজুরিতে কাজ করা একজন অস্থায়ী শ্রমিক মাসুদ মিয়া ওরফে মাসুক। হঠাৎ বনে গেলেন কোটিপতি। মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল শহরের শ্যামলী আবাসিক এলাকায় মাসুকের রয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রাজকীয় তিনতলা বাড়ি, বাড়ির ছাদে রয়েছে মিনি পার্ক। জানা যায়, মাসুদ মিয়া বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের আওতাধীন শ্রীমঙ্গল মেঘনা তেলের ডিপোতে ১৫ বছর ধরে কর্মরত। অফিসের
পরিবারের সুখের আশায় ১৯৭৪ সালে ওমানে পাড়ি জমান সিলেটের মুহাম্মাদ সফিউল আলম অরফে ধন মিয়া। প্রথমে সাধারণ শ্রমিক হিসেবে গাড়ির ওয়ার্কশপে কাজ করতেন তিনি। পরে সব বাদ দিয়ে মাছের ব্যবসা শুরু করেন তিনি। দেশটির প্রবাসীরা তাকে আবু মরিয়াম নামেই চেনে। ১১ বছরের শ্রমিক জীবন শেষ করে নেমে পড়েন মাছের ব্যবসায়।
ডিজিটাল যুগের অন্যতম সুবিধা অনলাইন শপিং। ঘরে বসেই স্মার্টফোনের ছোঁয়ায় প্রয়োজনীয় পণ্যটি পেয়ে যেতে কে না ভালোবাসে! তবে ইদানীং অনলাইনে কেনা পণ্য নিয়ে অনেকেই শঙ্কিত থাকেন। পণ্যের মান, গুণাগুণ ও রঙ যদি তেমনটি না হয়! কিন্তু এমন কোনো শঙ্কা নয়, অনলাইন থেকে একটি আলমারি কিনে অন্যরকম সমস্যায় পড়েছিলেন এক ব্যক্তি।
‘বিদেশে যেভাবে কাজ করি এভাবে যদি দেশে করতাম তাহলে এতদিন কোটিপতি হয়ে যেতাম। দেশে তো সুখেই ছিলাম কিন্তু এখানে অনেক কাজ করতে হয়। ফাঁকি দিলে চাকরি থাকবে না। দেশের জমি-জায়গা, গরু-ছাগল বিক্রি করে মালয়েশিয়ায় এসেছি। মালিকের কথামতো সবই হয়েছে তবে কাজ করতে হয় অনেক। বেতনও খুব কম।’ কথাগুলো বলছিলেন মালয়েশিয়া
১৫ বছর আগে স্বামীকে অপহরণ করা হয়। এরপর তিনি আর ফিরে আসেননি। বেঁচে থাকার তাগিদে শুরু করেন টিউশনি। শুরু হয় জীবনযুদ্ধ। এখন তিনি কোটি টাকার মালিক। সঙ্গে নতুন গাড়ি। সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন সঞ্চালিত ভারতের জনপ্রিয় টিভি অনুষ্ঠান কৌন বানেগা ক্রোড়পতি সিজন ১০-এর প্রথম হয়ে কোটিপতি হয়েছেন ভারতের গুয়াহাটির টিউশন শিক্ষিকা
মরুময় দেশ ওমানে প্রবাসী বাংলাদেশি সফলদের কাতারে যুক্ত হলেন আরেক যুবক মো. নবী হোসেন। ভাগ্য বদলের স্বপ্ন নিয়ে ১৯৯৮ সালে দেশটিতে এসেছিলেন এ স্বপ্নবাজ। দীর্ঘ ২০ বছরের অক্লান্ত পরিশ্রম ও সততায় এখন তিনি সফল ব্যবসায়ী হিসেবে বেশ পরিচিত। তার এই সফলতার পেছনে লুকিয়ে আছে জানা-অজানা অনেক গল্প। একজন সাধারণ টেকনিশিয়ান
ওমানে জুসের ব্যবসা করে সফল হয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মো. বরকত আলী। দেশটির পর্যটন এরিয়া মাতরাহ কর্নেশে একটি জুস ও চাইনিজ রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তিনিই পরিচালনা করছেন। ওমানজুড়ে আলোচিত তার বিখ্যাত ১৪ কালারের জুস। মো. বরকত আলী, সিলেট মৌলভীবাজারের কৃতী সন্তান। ২২ বছর আগে ভাগ্য বদলের আশায় পাড়ি জমান ওমান। শুরুতে