বাংলাদেশ-ভারত ফ্লাইট আগামী শুক্রবার (৩ সেপ্টেম্বর) থেকে চালু হচ্ছে। করোনার কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ রাখার পর ভারতের সঙ্গে পুনরায় আকাশপথে যোগাযোগ চালু করার প্রস্তাব দেয় বাংলাদেশ। এ প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে আগামী ৩ সেপ্টেম্বর থেকে ফ্লাইট চালুতে সম্মতি দিয়েছে ভারত। শনিবার রাতে বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সূত্রে এসব তথ্য জানা
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বিশ্বের অনেক দেশের সঙ্গে বিমান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ অবস্থায় দেশে আটকে পড়েছেন অনেক প্রবাসী। তবে তাদের কাজে ফেরানোর জন্য সরকার বিশেষ ফ্লাইট চালুর চিন্তা করছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম। বুধবার (১৪ এপ্রিল) দুপুরে মো. শাহরিয়ার আলম তার ফেসবুকে এ তথ্য জানান। পররাষ্ট্র
দীর্ঘ ৬৯ দিন পর দেশের চার বিমানবন্দরে অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট চলাচল শুরু হচ্ছে আগামীকাল (১ জুন) সোমবার থেকে। দীর্ঘ বিরতি থাকলেও আগে থেকেই ফ্লাইট পরিচালনার প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল এয়ারলাইন্সগুলো। অভ্যন্তরীণ রুটে সিভিল এভিয়েশন ফ্লাইট চলাচলের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার পরপরই ফ্লাইট শিডিউল ঘোষণা করে দেশের ফ্লাইট পরিচালনাকারী তিন এয়ারলাইন্স প্রতিষ্ঠান। এর
আন্তর্জাতিক রুটে (চীন বাদে) যাত্রীবাহী ফ্লাইট চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আগামী ১৫ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। বৃহস্পতিবার (২৮ মে) বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান স্বাক্ষরিত এক আদেশে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য বিধি ও বেবিচকের নীতিমালা অনুসরণ করে আগামী ১ মে থেকে সীমিত
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে আগামী ৭ মে পর্যন্ত দেশের বিমানবন্দরগুলোতে (চীন বাদে) সব ধরনের শিডিউল ফ্লাইট ওঠানামা আগেই বাতিল করেছে বাংলাদেশ বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। এই নিষেধাজ্ঞা শেষেও ফ্লাইট পরিচালনা করতে পারছে না বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। আর্থিকসহ নানা সংকটের কারণে প্রতিষ্ঠানটি ১৫ মে পর্যন্ত সব ধরনের ফ্লাইট চলাচল বন্ধ ঘোষণা
করোনাভাইরাসের কারণে সাত দিনের জন্য বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের লন্ডন ও ম্যানচেস্টার ফ্লাইট স্থগিত করা হয়েছে। আগামী ৩০ মার্চ থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। এর ফলে বিমানের ১৭টি আন্তর্জাতিক রুটেই ফ্লাইট চলাচল বন্ধ হয়ে গেল। শুক্রবার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোকাব্বির হোসেন সাংবাদিকদের এ
লন্ডন ও ম্যানচেস্টার ছাড়া বাংলাদেশ বিমানের আন্তর্জাতিক রুটের সব ফ্লাইট ১ এপিল থেকে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ বিমান। বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) সকালে এ ঘোষণা দেয়া হয়। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মহিবুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গত ২১ মার্চ রাত ১২টা
করোনাভাইরাসের প্রভাবে আকাশপথে যাত্রী কমেছে। আর এ কারণে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ১০টি আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইটের সংখ্যা প্রায় অর্ধেকে নামিয়ে এনেছে। বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোকাব্বির হোসেন সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সোমবার থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে বলেও জানান তিনি। তিনি জানান, করোনাভাইরাস ইতোমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন
রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমানকে লাভজনক করতে একগুচ্ছ মহাপরিকল্পনা হাতে নেয় সরকার। এর অংশ হিসেবে চলতি বছর তিন আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট চালুর পরিকল্পনা ছিল বিমান বাংলাদেশের। কিন্তু বিমান তার ফ্লাইট চালু করার আগেই দক্ষিণ কোরিয়ার ’আশিয়ানা এয়ারলাইন্স’ বাংলাদেশ-কোরিয়া সরাসরি ফ্লাইট চালু করছে। আগামী ১৫ নভেম্বর প্রথমবারের মতো দু’দেশের মধ্যে সরাসরি ফ্লাইট চালু
দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে রোববার (২ জুন) ভোর রাতে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বেশ কয়েকটি ফ্লাইট নির্ধারিত সময়ে ছেড়ে যেতে পারেনি। এসব ফ্লাইটের কয়েকটি বাতিল এবং রিসিডিউলিং করা হয়েছে। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ যাত্রীরা সকাল ১০টার দিকে অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল এলাকায় ভাঙচুর করেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে কর্তৃপক্ষের অনুরোধে আর্মড পুলিশ সদস্যরা হস্তক্ষেপ করেন।