Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

২০২৫ নাগাদ পুঁজিপ্রবাহ পাশ্চাত্য থেকে প্রাচ্যে ধাবিতে হবে

২৪ জুন ২০১৪:

২০২৫ সাল নাগাদ মূলধনি প্রকল্প ও অবকাঠামো খাতে বৈশ্বিক ব্যয় ৯ ট্রিলিয়ন ডলারকেও ছাড়িয়ে যাবে। সেই সঙ্গে পুঁজিপ্রবাহ পাশ্চাত্য থেকে প্রাচ্যের দিকে ধাবিত হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্ প্রফেশনাল সার্ভিস নেটওয়ার্ক প্রাইসওয়াটার হাউসকুপারস (পিডব্লিউসি)।

chardike-ad

এক বিবৃতিতে প্রাইসওয়াটারহাউস জানায়, পুঁজিপ্রবাহ এবং অবকাঠামো খাতের প্রবৃদ্ধিতে চীনের অবদান হবে উল্লেখযোগ্য, যার সুবাদে ২০০৯ সালে মূলধন ও অবকাঠামো খাতে ব্যয়ের দিক থেকে শীর্ষে থাকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকেও ছাড়িয়ে গিয়েছে দেশটি।

GallagherRegulatingGlobalCapitalFlowsCoverপ্রাইসওয়াটার হাউস  জানায়, ২০১২ সালে বিশ্বব্যাপী এ খাত দুটিতে বিনিয়োগ ব্যয় হয়েছে মাত্র ৪ ট্রিলিয়ন ডলার।

গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির বৈশ্বিক মূলধনি প্রকল্প ও অবকাঠামো বিভাগের প্রধান রিচার্ড অ্যাবাদি বলেন, উদীয়মান বাজার বিশেষ করে চীন এবং এশিয়ার অন্যান্য দেশের অবকাঠামো ব্যয়ে দ্রুত প্রবৃদ্ধি দেখা যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় এখন থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে মূলধনি প্রকল্প ও অবকাঠামো খাতে ব্যয় ৭৮ ট্রিলিয়ন ডলারে গিয়ে দাঁড়াবে বলে জরিপে জানানো হয়।

প্রাইসওয়াটার হাউস আরো জানায়, সরকারি অর্থায়ন, জনসংখ্যা, নগরায়ণ এবং প্রাকৃতিক সম্পদ এসব কিছুই ভবিষ্যত্ অবকাঠামো ব্যয়কে প্রভাবিত করবে। ২০২৫ নাগাদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মূলধনি প্রকল্প এবং অবকাঠামো ব্যয় বার্ষিক ১ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছে যাবে। অর্থাত্ এ খাতে বার্ষিক ব্যয় বাড়বে গড়ে সাড়ে ৩ শতাংশ হারে।

এদিকে সরকারি অর্থায়নে কঠোর অবস্থানের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের অবকাঠামো খাতে ব্যয় প্রতিবন্ধকতার স্বীকার হতে পারে বলে সতর্ক করা হয়। কিন্তু শেল অয়েলের উত্পাদন বৃদ্ধি এবং টেলিযোগাযোগে বিনিয়োগ বাড়ার মধ্য দিয়ে মূলধনি ব্যয় বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানানো হয়।সূত্রঃ বণিকবার্তা