Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

ছড়াকার ওবায়দুল গণি চন্দনের অকাল মৃত্যু

পরিবার ও সহকর্মী সূত্রে জানা গেছে, চন্দন হৃদযন্ত্রের জটিলতায় ভুগছিলেন, সম্প্রতি ফুসফুসে পানি জমার পর তিনি হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। শনিবারে সকালে কলাবাগানে এক বন্ধুর বাসায় অবস্থানকালে অসুস্থ হয়ে পড়লে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।

chardike-ad

দৈনিক মানবকণ্ঠ কার্যালয়ে জোহরের নামাজের পর জানাজা শেষে ওবায়দুল গনি চন্দনের মরদেহ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে নেয়ার কথা রয়েছে। সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর তাকে আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হবে।

চন্দনের স্ত্রী রুবিনা মোস্তফা এসএ টেলিভিশনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক। তিনি এক ছেলে রেখে গেছেন। পৈত্রিক বাড়ি ময়মনসিংহের নান্দাইলে হলেও ছেলেবেলা থেকেই তিনি ঢাকায় থাকতেন।

ওবায়দুল গণি ইতিপূর্বে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশন, বাংলাভিশন, বৈশাখী টেলিভিশনে কাজ করেন। কাজ করেছেন রম্য সাময়িকী কার্টুন  ও ছোটদের পত্রিকা কিশোর তারকালোকে

তার প্রকাশিত ছড়ার বইয়ের সংখ্যা ২২টি। এর মধ্যে রয়েছে ‘কান নিয়েছে চিলে’, ‘আমার মানুষ গান করে’, ‘থাকছি ঢাকায় সবাই ফাইন চারশো বছর চারশো’, ‘আঙুল ফুটে বটগাছ’, ‘লেবেন ডিশের লেবেনচুষ’, ‘ভ্যাবলা ছেলে ক্যাবলাকান্ত’, ‘সবুজ সবুজ মনটা অবুঝ’। ছড়ার জন্য ২০০০ সালে অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার পান ওবায়দুল গনি চন্দন।

ছড়ার পাশাপাশি তিনি ছোটগল্প, গান ও টিভি নাটকও লিখতেন।