Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

জোর করে বিয়েতে বাংলাদেশিদের স্থান তৃতীয়

marrigeবৃটেনে সন্তানদের জোর করে বিয়ে দেয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশিদের স্থান তৃতীয়। জোর করে বিয়ে দেয়ার ক্ষেত্রে প্রথম স্থানে রয়েছে পাকিস্তানি নাগরিকরা। এরপর রয়েছে ভারতের স্থান। বৃটিশ সংস্কৃতিতে এ ধরনের বিয়ে অগ্রহনযোগ্য হলে উপমহাদেশের বৃটিশ নাগরিকরা চান পিতা মাতার ইচ্ছাতেই সন্তানরা বিয়ে করুক। এর পরিনতিতে হচ্ছে জোর করে বিয়ে।

ছেলে-মেয়ের অমতে জোর করে বিয়ে ব্রিটেনে বেআইনি। সেই ব্রিটেনেই প্রকাশিত একটি পরিসংখ্যান বলছে, জোর করে বিয়েতে ভারতের স্থান দ্বিতীয়। । পাকিস্তানের পরেই।

chardike-ad

ব্রিটেনে ছেলে-মেয়ের অমতে বাবা-মার জোর করে বিয়ে দেওয়ার যাবতীয় অভিযোগ খতিয়ে দেখে ফোর্সড ম্যারেজ ইউনিট নামে একটি সরকারি সংস্থা। সম্প্রতি তাদের কাছে জমা পড়া অভিযোগের একটি তালিকায় দেখা যাচ্ছে, জোর করে বিয়ে দেওয়ার অপরাধে প্রথম স্থানে রয়েছে পাকিস্তান। দ্বিতীয় স্থান ‘আলো করে’ রয়েছে ভারত। তারপরেই রয়েছে বাংলাদেশ।

পরিসংখ্যান বলছে, পাক নাগরিকদের মধ্যে জোর করে বিয়ে দেওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। শতাংশের নিরিখে ৩৮.৩। ভারতের ক্ষেত্রে সংখ্যাটা ৭.৮ শতাংশ, আফগানিস্তানে ৩ শতাংশ, সোমালিয়ায় ১.৬ শতাংশ, তুর্কিমেনিস্তানে ১.১ শতাংশ, শ্রীলঙ্কায় ১.১ শতাংশ, ইরানে ১ শতাংশ ও ইরাকে ০.৭ শতাংশ।

ব্রিটেন সরকারের মন্ত্রী কারেন ব্র্যাডলে-র কথায়, ‘জোর করে বিয়ে দেওয়া একেবারে বন্ধ করতে চাইছে ব্রিটেন। আমরা আশাবাদী খুব শিগগিরই বিশ্বের অন্যন্যা দেশেও এই অপরাধ বন্ধ হবে।’ ব্রিটেনে জোর করে বিয়ে দেওয়ার মতো অপরাধে মা-বাবার ৫ বছর পর্যন্ত কারাবাস ও বড় অঙ্কের জরিমানা ধার্য করা হয়।