বাস্তব জীবনের এই ধ্বংসাবশেষগুলো এক প্রকার ভূতুড়ে আবেদন দেবে আপনাকে, নিয়ে যাবে মনুষ্য বর্জিত কোন দুনিয়াতে! পরিত্যক্ত এই জায়গাগুলোর দেয়ালের কালিগোলা অন্ধকার আপনাকে এক ভিন্ন ধরনের রোমাঞ্চকর অনুভূতির সঞ্চার করবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক এমন ১০টি স্থানের কথাঃ

ebis০১. ক্রাইস্ট অফ দ্য এবিস – সান ফ্রুট্টুসো, ইতালি
গুইদো গ্যালেততি ১৯৫৪ সালে এটি বানান এবং সমুদ্রের ৫৫ ফুট নিচে স্থাপন করেন।

chardike-ad

under-water-city০২. আন্ডারওয়াটার সিটি – সাইচেং, চায়না
১৩০০ বছরের পুরনো এই শহর পানির নিচে তলিয়ে যায় আজ থেকে প্রায় ৫৩ বছর আগে।

holyland০৩. হলি ল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্র – ওয়াটারবুরি, কানেক্টিকুট
এটি একটি বিনোদন পার্ক, গড়ে উঠেছিল বাইবেলের বর্ণনার আবহে। প্রায় ৪০ হাজার দর্শকের ভীড়ে মুখরিত এই পার্ক বন্ধ করে দেওয়া হয় ১৯৮৪ সালে।

auditoriam০৪. অরফিউ অডিটোরিয়াম – নিউ বেডফোর্ড, ম্যাসাচুয়েটস
এই অডিটোরিয়াম উন্মুক্ত হয় ঠিক যেদিন টাইটানিক ডুবেছিল অর্থাৎ ১৫ই এপ্রিল ১৯১২ তে। বন্ধ হয়ে গেছে ১৯৫৮-৫৯ সালের দিকে।

hasima০৫. হাশিমা দ্বীপ – জাপান
পেট্রল যখন কয়লাকে অধিক্রম করে তখন এই কয়লা খনি সমৃদ্ধ শহরটি পরিত্যক্ত হয়ে যায়।

eileane০৬. এইলিন ডনান – লখ ডিউয়েক, স্কটল্যান্ড
১৯১১ সালের দিকে এটা পরিত্যাক্ত হয়।

can০৭. ক্যানফ্রাংক ট্রেন স্টেশন – স্পেন
১৯৭০ এর এক দুর্ঘটনার পর এই রেল স্টেশন বন্ধ হয়ে যায়।

gall০৮. গালিভার’স ট্রাভেল পার্ক – কাওয়াগুচি, জাপান
১৯৯৭ সালে উন্মুক্ত হওয়া এই থিম পার্কটি মাত্র ১০ বছরের মধ্যেই বন্ধ হয়ে যায়।

sanji০৯. সানঝি ইউএফও বাড়ি – সান ঝি, তাইওয়ান
যুক্তরাষ্ট্রের মিলিটারির কাছে বিক্রি হবার আশায় ১৯৭৮ এ তৈরী শুরু হওয়া এই বাড়িগুলো লসের কারণে ১৯৮০ এর মধ্যেই পরিত্যাক্ত হয়ে যা।

hira-khoni১০. মিরনি হীরা খনি – পূর্ব সাইবেরিয়া, রাশিয়া
মানুষের তৈরী ২য় সর্বচ্চ গভীর গর্ত এটি।