দক্ষিণ কোরিয়ার সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রবাসী ইপিএস কর্মী। ২০০৭ সালে শুরু হওয়া ইপিএসের মাধ্যমে কোরিয়ায় এসেছে হাজার হাজার কর্মী। ইপিএসের সম্ভাবনা অনেক হলেও অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশ তা কাজে লাগাতে পারছে না। এর মূল কারণ এবং সমাধানের উপায় বের করতে আনসান শহরে আগামী রবিবার একটি সংলাপের আয়োজন করছে সামজিক সংগঠন ইপিএস স্পোর্টস এন্ড ওয়েলফেয়ার অর্গনাইজেশন (ESWO-EPS Sports and Welfare Organization) ।
ইপিএস এর সমস্যা ও সম্ভাবনাঃ প্রেক্ষিত বাংলাদেশ শিরোনামে সংলাপটি দক্ষিণ কোরিয়ার শিল্পএলাকা আনসান শহরের আনসান জুমিন সেন্টারে ১ নভেম্বর সকাল ১০টায় শুরু হয়ে ৪টায় শেষ হবে। সংলাপে ৩জনের বিশেষজ্ঞ প্যানেল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবেন। বিশেষজ্ঞ প্যানেলের ইপিএস কর্মীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর প্রদান করবেন। ইপিএস ভিসা থেকে ই-৭ ভিসায় পরিবর্তন, রেসিডেন্স ভিসায় পরিবর্তন, স্টুডেন্ট ভিসা, অন্যান্য দেশের চেয়ে ইপিএসে বাংলাদেশ পিছিয়ে থাকার কারণ এবং ইপিএসে আরো বেশি বাংলাদেশী নিয়োগের উপায়, কোরিয়ার প্রবাস জীবনে সমস্যা চিহ্নিতকরণ এবং সমাধানের উপায় ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হবে।
সংলাপটিতে সহযোগিতা করছে কোরিয়া প্রবাসীদের সমন্বিত সংগঠন বাংলাদেশ কমিউনিটি ইন কোরিয়া (বিসিকে)। মিডিয়া পার্টনার হিসেবে থাকবে বাংলাভিশন, বাংলা টেলিগ্রাফ এবং আল কোরিয়া।
সংলাপে যোগ দিবেন বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তাবৃন্দ, কমিউনিটির নের্তৃবৃন্দ, বিভিন্ন ব্যবসায়ী এবং সামাজিক সংগঠনের নেতা এবং কর্মীরা। ইপিএস স্পোর্টস এন্ড ওয়েলফেয়ার অর্গনাইজেশন দক্ষিণ কোরিয়ার সকল প্রবাসীকে সংলাপের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। সংলাপ নিয়ে যেকোন ধরণের মতামত এবং পরামর্শ প্রদানের অনুরোধ জানানো হয়েছে এই নাম্বারে ০১০-২০৭১-৩৮৫৭।