উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে ঐতিহাসিক বৈঠকের পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, বৈঠক যেকারো প্রত্যাশার চেয়ে ভালো হয়েছে। কোরীয় উপদ্বীপের পারমাণবিক অচলাবস্থা নিয়ে আলোচনার পর তারা একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করবেন। মঙ্গলবার সিঙ্গাপুরের সেন্তোসা দ্বীপের ক্যাপেল্লা হোটেলে বিরল এক বৈঠকে বসেন কিম-ট্রাম্প। বৈঠকে মধ্যাহ্নভোজের বিরতির সময় ক্যাপেল্লা হোটেলের
দক্ষিণ ও উত্তর কোরিয়া আগামীকাল ১৬ মে সীমান্তবর্তী গ্রাম পানমুনজমে উচ্চপর্যায়ের আলোচনায় বসতে সম্মত হয়েছে। মঙ্গলবার সিউল একত্রীকরণ মন্ত্রণালয় এ কথা জানায়। খবর সিনহুয়া’র। মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দুই কোরিয়ার শীর্ষ কর্মকর্তারা পানমুনজমের পিস হাউসে আলোচনায় বসবেন। এ সময়ে তারা পানমুনজম ঘোষণা জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করবেন। দক্ষিণ কোরিয়ার
২৭ এপ্রিলের জন্য প্রস্তুত দুই কোরিয়া। অনেক জল্পনা কল্পনার অবসান হবে আগামীকাল প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন এবং প্রেসিডেন্ট কিম জং উনের বৈঠকের পর। আগামীকালকের দুই নেতার সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে দুই কোরিয়ার সীমান্তে অবস্থিত পিস হাউসে। তিনতলা বিশিষ্ঠ পিস হাউস ১৯৮৯ সালে নির্মাণ করা হয়। এইখানেই দুই কোরিয়ার বিভিন্ন সময় গুরুত্বপূর্ণ
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সাথে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আলোচনা সত্যিই হবে কিনা তা নিয়ে অনেকের মনে সন্দেহ রয়েছে। আর তা হলে কিভাবে হবে, তার ফল কী হবে সেটি নিয়েও রয়েছে অনেক জল্পনা কল্পনা। চলুন জেনে নেয়া যাক এই সঙ্কট আসলে কি নিয়ে। উত্তর কোরিয়া কেন পারমাণবিক অস্ত্র চায়?
আসন্ন শীতকালীন আলিম্পিকে অংশগ্রহণ বিষয়ে আজ মঙ্গলবার আলোচনায় বসছে দুই কোরিয়া। আলোচনার জন্য ইতিমধ্যে প্রতিনিধিদল ঘোষণাও করেছে উত্তর কোরিয়া। দীর্ঘ ২ বছর পর শুরু হওয়া এ আলোচনা সম্পর্কের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। যার ফলে কোরীয় উপদ্বীপে উত্তেজনা কিছুটা হলেও প্রশমিত হবে। গত ২ জানুয়ারি উত্তর কোরিয়াকে
পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। জেনেভায় জাতিসংঘে নিযুক্ত উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত হ্যান তায়ে সং বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানিয়েছেন। সম্প্রতি ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, উত্তর কোরিয়ার ওপর আবারও নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। এবার সন্ত্রাসবাদের রপ্তানিকারক দেশ
পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি নিয়ে রাশিয়ায় আলোচনায় বসছেন না উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতিবিদরা। রোববার রাশিয়ার বার্তা সংস্থা আরআইএ এ তথ্য জানিয়েছে। সোমবার রুশ পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটের স্পিকার ভেলেন্টিনা মাতভিইয়েঙ্কোর সঙ্গে পৃথক বৈঠকে বসার কথা ছিল উত্তর কোরিয়ার পার্লামেন্টের উপপ্রধান এবং দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্টের প্রধানের। সেন্ট পিটার্সবার্গে পার্লামেন্ট নেতাদের সম্মেলনের
সীমান্তে উত্তেজনাকে কেন্দ্র করে আলোচনায় বসেছে দুই কোরিয়া। উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা আজ শনিবার বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় আলোচনায় বসেছেন বলে নিশ্চিত করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যালয়। দুই কোরিয়ার সীমান্তবর্তী গ্রাম পানমুনজানে এ আলোচনা হচ্ছে। খবর বিবিসি, সিএনএন, আলজাজিরা ও নিউইয়র্ক টাইমসের। এর আগে সীমান্ত এলাকায় পিয়ংইয়ংবিরোধী
বাংলাদেশ কমিউনিটি ইন কোরিয়া (বি.সি.কে.) এর উদ্যাগে আগামী রবিবার সিউলের কনকুক ইউনিভার্সিটিতে ‘স্বাধীনতা রক্ষায় এবং টেকসই উন্নয়নে প্রবাসী বাংলাদেশী’দের ভূমিকা শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। বিশেষ এ আলোচনা সভায় কোরিয়ার বিভিন্ন স্তরের প্রবাসীরা নির্ধারিত বিষয়ের উপর বক্তব্য রাখবেন। বিসিকে সকল কোরিয়া প্রবাসীকে আলোচনা সভায় অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। অনুষ্ঠানটি ২৯