ইতালিতে ফরিদ খান নামে (৬০) এক প্রবাসী বাংলাদেশি মারা গেছেন। শনিবার আনুমানিক সময় রাত ১০টায় দেশটির ত্রিয়েসতে নামক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। (ইন্না লিল্লাহি- রাজেউন)। এ বিষয়ে তার আত্মীয় রাজন (নাতি) জানান, চলতি মাসের ৭ তারিখ তিনি অসুস্থ হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। ডাক্তার পরীক্ষা করলে তার
ইতালিতে সেন্টু খলিফা নামে এক বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। তার বয়স আনুমানিক ২৫ বছর। রোববার স্থানীয় সময় রাত ১১টায় ইতালির জেনেভা শহরে তিনি মারা যান। তবে কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে তা খতিয়ে দেখছেন দেশটির ডাক্তাররা। এ বিষয়ে একজন ভেনিস প্রবাসী মোবারক হোসেন জানান, রোববার রাতে দোকান বন্ধ করে বাসায় আসার পর
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে ইতালিতে ৩ বাংলাদেশি আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। দেশটির উত্তরাঞ্চলে ওই বাংলাদেশিরা করোনায় আক্রান্ত হন। তিনজনের মধ্যে একজন কুমিল্লা, মাদারীপুর এবং অপরজনের দেশের বাড়ি মানিকগঞ্জ। তারা সবাই হাসপাতালে রয়েছে। এদিকে মানিকগঞ্জের ওই ব্যক্তি সাতদিন ধরে কোয়ারেন্টাইনে আছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আক্রান্ত মানিকগঞ্জের ওই ব্যক্তির এক বন্ধু রোমের ব্যবসায়ী।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে ইতালি সরকারের পক্ষ থেকে জরুরি অবস্থা ঘোষণার পরও মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। শুক্রবার (১৩ মার্চ) একদিনেই দেশটিতে ২৫০ জন মারা গেছে। এ দিন নতুন আক্রান্ত হয়েছে ২ হাজার ৫৪৭ জন। এ নিয়ে মোট নিহতের সংখ্যা ১ হাজার ২৬৬ জন। এ পর্যন্ত আক্রান্ত ১৭ হাজার ৬৬০
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে ইতালি। দেশটিতে একদিনে এক লাফে ১৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৬৬ জনে। এদিকে দেশটিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩৭৫ জনে। এ অবস্থায় জরুরি অবস্থা জারি করেছে ইতালি সরকার। লোম্বারদিয়াসহ ১৪টি প্রদেশে ৮ মার্চ থেকে আগামী ৩ এপ্রিল পর্যন্ত এ অবস্থা জারি
ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে ইতালিতেই করোনাভাইরাসের প্রকোপ সবচেয়ে বেশি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেখানে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত ও আক্রান্তের সংখ্যা। এখন পর্যন্ত দেশটিতে ১৯৭ জনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে এই মরণঘাতী ভাইরাস। স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও ৪৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এখন পর্যন্ত দেশটিতে ৪ হাজার ৬শ জনের
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে ইতালিতে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। এখন পর্যন্ত দেশটিতে ১০৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছেন তিন হাজার ৯৯ জন। করোনার প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণে বৃহস্পতিবার থেকে সব ধরনের স্কুল ১০ দিনের জন্য বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে ইতালি। এছাড়া জনপ্রিয় সিরি এ-সহ সব ধরনের পেশাদার লিগ আগামী এক মাসের জন্য ইন্ডোরে
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ইতালি, ইরান ও দক্ষিণ কোরিয়ার অন অ্যারাইভাল ভিসা বন্ধের প্রক্রিয়ার কথা জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, ‘করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ৬০টি দেশের মধ্যে এ মুহূর্তে ইতালি, ইরান ও কোরিয়া থেকে আগত দেশি-বিদেশি নাগরিকদের ওপর সতর্ক দৃষ্টি রাখছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। এ তিনটি দেশ থেকে কেউ আসতে চাইলে
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা ইতালির। দেশটিতে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। শনিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) একদিনেই দেশটিতে ৩০৭ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। ইতালিতে মোট করোনা আক্রান্তে সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১২৮ জনে। আর এখন পর্যন্ত দেশটিতে ২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। ইতালির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, গত
দিনেদিনে করোনাভাইরাসের প্রকোপ বেড়েই চলেছে। সারা বিশ্বে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসগুলো প্রবাসীদের সতর্ক থাকতে জরুরি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করছে। ইতালির রোমে বাংলাদেশ দূতাবাস ও মিলান কনস্যুলেট জরুরি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এখন পর্যন্ত ইতালিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ২১ জন, আক্রান্ত হয়েছে ৮৮৮ জনের মতো। এ ছাড়া দক্ষিণ কোরিয়ায় এ ভাইরাসে ৩১৫০