কাতারে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে ১২ হাজার প্রবাসী বাংলাদেশি আক্রান্ত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত ১৮ বাংলাদেশিসহ মারা গেছেন ১০৯ জন। এতবেশি বাংলাদেশি আক্রান্ত ও প্রবীণ এক কমিউনিটির নেতা মারা যাওয়ায় আতঙ্ক বিরাজ করছে প্রবাসীদের মাঝে। ২৮ লাখ জনসংখ্যার দেশটিতে ভাইরাসটিতে প্রায় ৯৩ হাজার মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। পাশাপাশি সুস্থ হয়েছে ৭৬ হাজারের বেশি। বৃহস্পতিবার
বুকভরা স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমিয়েছেন ১ কোটির বেশি বাংলাদেশি। মা-বাবা, ভাই-বোন, ছেলে-মেয়ের সুখের জন্য ৬ বছর আগে মধ্যপ্রাচ্যের ধনী দেশ কাতারে আসেন মনির হোসেন। সবকিছু ঠিকঠাকই চলছিল। ভয়াবহ এক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাস জীবনের স্বপ্ন এক নিমিষেই চুরমার হয়ে যায় তার। দুর্ঘটনায় হারান দুটি পা। জানা গেছে, মনির
দীর্ঘ আড়াইমাস পর বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট চালুর পরিকল্পনা করছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। তবে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশের নিষেধাজ্ঞার কারণে এখনো আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্তহীনতায় তারা। আশার খবর, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে কিছুটা বরফ গলতে শুরু করেছে কাতারের। বাংলাদেশিদের জন্য নিজেদের বিমানবন্দর ব্যবহারের সুযোগ দিচ্ছে তারা। এর ফলে বাংলাদেশিরা
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে সবরকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে কাতার। এবার এক রুমে তিন থেকে চারজনের বেশি থাকার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে দেশটির সরকার। নিষেধাজ্ঞার পর থেকেই অভিবাসীদের বাসায় বাসায় গিয়ে নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছে কাতার প্রশাসন। এ ধরনের নিষেধাজ্ঞায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাংলাদেশি বলেন, ‘এ সময়ে এমনিতেই
কাতারে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ইমান হোসেন (২৮) নামে এক প্রবাসীর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার স্থানীয় সময় বিকেল ৫টায় দেশটির হামাদ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। তার দেশের বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ থানার কালিডাঙা গ্রাম। অপরদিকে মৌলভীবাজার বড়লেখা দক্ষিণভাগ কামিলপুরের বাসিন্দা তুতিউর রহমান (৫০) নামে এক প্রবাসী ডায়াবেটিস ও দূরারোগে আক্রান্ত হয়ে কাতারের
কাতারে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এক বাংলাদেশির মৃত্যুর খবরে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন প্রবাসীরা। দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এটিই প্রথম মৃত্যুর ঘটনা বিধায় উৎকণ্ঠিত স্থানীয়রাও। সচেতন প্রবাসী বাংলাদেশিরা অবশ্য বলছেন, আতঙ্কিত না হয়ে স্থানীয় সরকারের বিধি-বিধান মেনে চলাই এখন সবচেয়ে জরুরি। শনিবার (২৮ মার্চ) রাতে ৫৭ বছর বয়সী ওই বাংলাদেশি মারা যান।
করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে নাগরিকদের নিরাপত্তার জন্য সবরকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে কাতার সরকার। তারপরও ঠেকানো যাচ্ছে না আক্রান্তের সংখ্যা। বৃহস্পতিবার নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ১২ জন। এ পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৫৪৯ জনে দাঁড়িয়েছে। করোনা বিস্তার ঠেকাতে এরই মধ্যে বন্ধ করা হয়েছে মসজিদ, স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়, দোকানপাট, শপিংমল ও সিনেমাহল।
কাতারে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন আটজন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে আটজন কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হওয়ার তথ্য দিয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে একজন কাতারের নাগরিক। বাকি সাতজন কোন দেশের, তা জানায়নি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। কাতারসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনাভাইরাস (কোভিন-১৯) এর সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায় বাংলাদেশ দূতাবাস সেখানে
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম একজন রোগী পাওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার। শনিবার দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এক নাগরিক কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানানো হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, করোনায় আক্রান্ত কাতারি ওই ব্যক্তির বয়স ৩৬ বছর। কাতারের রাষ্ট্রীয় সংবাদসংস্থা কিউএনএ বলছে, গত বৃহস্পতিবার সরকারি একটি চার্টার্ড বিমানে করে
কাতারে প্রবাসী বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের অভিবাসীদের পরিবারের জন্য ফ্যামিলি রেসিডেন্স ভিসা দেবে দেশটির সরকার। কাতারে বৈধভাবে কর্মরতরা চাইলে তাদের পরিবারের সদস্যদের খুব সহজেই দেশটিতে নিয়ে আসতে পারবেন। মঙ্গলবার কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগেও ভিজিট ভিসায় পরিবারের সদস্যদের কাতার ভ্রমণে নিয়ে আসা যেত। আগের