বাংলাদেশের পণ্যের প্রতি কোরীয়দের আগ্রহ ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা আগামীতে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে সাংস্কৃতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ককে আরো সুদৃঢ় করবে। ১২ থেকে ১৩ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়ংসান এলাকার ইতেওয়ানে অনুষ্ঠিত ‘ইতেওয়ান গ্লোবাল ভিলেজ ফেস্টিভ্যাল ২০১৯’-এ সিউলে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস অংশগ্রহণ করায় এ আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে। গতকাল এক তথ্য
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার উদীয়মান অর্থনীতির দেশ মালয়েশিয়া। দেশটিতে বাংলাদেশি পণ্য রফতানির ক্ষেত্রে এক আকর্ষণীয় গন্তব্য। আসিয়ান দেশগুলোর মধ্যে আঞ্চলিক বাণিজ্য কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত পর্যটন নগরী মালয়েশিয়ার বাজারে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে পণ্য রফতানিতে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে বাংলাদেশ। ১৯৭২ সালের ৩১ জানুয়ারি বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর ২০১৭-১৮ অর্থবছরে মালয়েশিয়াতে
বাংলাদেশি তৈরি পোশাকের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে মালয়েশিয়ায়। রাজধানী কুয়ালালামপুরের প্রাণকেন্দ্র হান্তোয়া ও কেনাঙ্গা এলাকায় হোলসেল মার্কেটে প্রায় তিনশ বাংলাদেশি দোকান ও শো-রুম রয়েছে। মঙ্গলবার সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাংলাদেশ থেকে পণ্য আমদানি করে প্রবাসীরা মালয়েশিয়ার তৈরি পোশাকের বাজারে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছেন। শুধু তাই নয়, চাহিদা বাড়ায় মালয়েশিয়া থেকে ইন্দোনেশিয়া,