গত বছরের এপ্রিল থেকে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত প্রায় ২৬ হাজার বিদেশীকে দক্ষিণ কোরিয়ার বিভিন্ন এয়ারপোর্ট থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। যাদের মধ্যে আইএসএসসহ বিভিন্ন নিষিদ্ধ সংগঠনের সদস্যরাও ছিলেন। দক্ষিণ কোরিয়ার আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত একটি রিপোর্ট থেকে এইসব তথ্য জানা যায়। কোরিয়ান সরকার প্যাসেঞ্জার স্ক্রিনিং সিস্টেমের মাধ্যমে অপরাধীদের সনাক্ত করে
আসন্ন পিয়ংছাং শীতকালীন অলিম্পিকে বিদেশীদের অপরাধ ঠেকাতে বিশেষ ফোর্স গঠন করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার ন্যাশনাল পুলিশ এজেন্সী। গত মঙ্গলবার এই টিম ১৭ জন বিদেশীকে তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দেশ থেকে পাওয়া গোয়েন্দা রিপোর্টের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। বিশেষ এই টিমে ২০ টি ভাষা জানা
দ. কোরিয়ায় জন্মহার রেকর্ড পরিমাণে কমে যাওয়ার দরুন সম্ভাব্য জনসংখ্যা সংকট এড়াতে অভিবাসনকেই সবচেয়ে কার্যকর বিকল্প হিসেবে দেখছেন দেশটির বিশেষজ্ঞরা। একই কারণে দেশটির কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীতে আশু ধ্বস ঠেকাতেও বিদেশীদের কোরিয়ার প্রতি আকৃষ্ট করতে সচেষ্ট হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা। কোরিয়া সরকারের ভাষ্যমতে, দেশটির বর্তমান জনসংখ্যা ৫ কোটি ১০ লক্ষ যা আগামী
গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ায় অন্তত ৭০৮ জন বিদেশীকে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে প্রায় ১০ শতাংশ কোন না কোন অপরাধী দলের সাথে যুক্ত ছিল। স্থানীয় পুলিশ আজ বৃহস্পতিবার এসব তথ্য জানিয়েছে। তবে কোরিয়ার জাতীয় পুলিশ সংস্থা বলছে, সংঘবদ্ধ অপরাধী
কোরিয়ায় কর্মরত বিদেশী শ্রমিকদের জন্য বিশেষায়িত সেবা চালু করতে দেশটির ব্যাংকসমূহকে নির্দেশ দেবে কর্তৃপক্ষ। কোরিয়ার ফিন্যানশিয়াল সুপারভাইসরি সার্ভিসের (এফএসএস) পরিচালক কিম ইয়ং উ সোমবার এ কথা জানিয়েছেন। বিশেষায়িত সেবার আওতায় বিদেশী ভাষায় নির্দেশনা প্রদান থেকে শুরু করে বহুভাষী কর্মচারী নিয়োগের ব্যবস্থা রাখা হবে। এফএসএস’র পরিচালক বলছিলেন, “ব্যাংকে কিছু তথ্য বিদেশী
বিদেশী শ্রমিকদের চেয়ে কোরিয়ানরা দেড়গুণের বেশি বেতন পান। একজন বিদেশী শ্রমিক যেখানে ১৫ লাখ উওন বেতন পান একই কাজ করে একজন কোরিয়ান শ্রমিক বেতন পান ২৩লাখ ২৫হাজার উওন। গড়ে বিদেশী শ্রমিকদের চেয়ে কোরিয়ানরা ১.৫৫ শতাংশ বেশি পান। এই হার বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর সংস্থা ওইসিডির সদস্য দেশগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ। সম্প্রতি ওইসিডি’র বিদেশী
দক্ষিণ কোরিয়ায় বর্তমানে বসবাসরত বিদেশীদের সংখ্যা ১৭ লক্ষ ৪০ হাজার যা দেশটির মোট জনসংখ্যার ৩.৪ শতাংশ। কোরিয়ার সরকার প্রশাসন ও স্বরাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রণালয় রবিবার এ তথ্য জানিয়েছে। এ তালিকায় কোরিয়ার নাগরিকত্ব পাওয়া অভিবাসী ও বৈবাহিক সূত্রে নাগরিকদের পাশাপাশি কমপক্ষে ৯০ দিন কোরিয়ায় অবস্থান করছেন এমন বিদেশীদের বিবেচনায় নেয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের তথ্য
দক্ষিণ কোরিয়ায় বসবাসরত অবৈধ অভিবাসীর সংখ্যা আবারও ২ লক্ষ ছাড়িয়ে গেছে। ২০০৭ সালের পর বিগত সাত বছরের মধ্যে এ সংখ্যা সর্বোচ্চ অঙ্কে পৌঁছেছে। কোরিয়ার আইন মন্ত্রণালয়ের ভাষ্য অনুসারে, ২০১৪ সালের শেষ নাগাদ দেশটিতে অবস্থানরত অবৈধ বিদেশীর সংখ্যা ছিল ২ লক্ষ ৮ হাজার ৭৭৮ যা ২০১৩ সালের (১ লাখ ৮৩ হাজার
দক্ষিণ কোরিয়ায় অভিবাসন পেতে ভুয়া কাগজপত্র বা ভুল তথ্য সরবরাহকারী বিদেশীদের জন্য শাস্তির বিধান আরও কঠোর করতে যাচ্ছে দেশটির সরকার। এ সংক্রান্ত একটি বিল ইতোমধ্যে মন্ত্রীসভায় অনুমোদনের পর জাতীয় সংসদে উত্থাপনের অপেক্ষায় রয়েছে। প্রস্তাবিত আইনের সংশোধনীতে অভিবাসন আবেদনপত্রে ভুল তথ্য প্রদান বা আনুষঙ্গিক ভুয়া কাগজপত্র জমাদানকারীদেরকে কোরিয়া থেকে বহিষ্কারসহ ৩
প্রায় ৯০ শতাংশ বিদেশী কোরিয়ান নারীপুরুষের প্রতি আকৃষ্ট। সম্প্রতি কোরিয়ার জনপ্রিয় ম্যাচমেকিং সাইট ডিও ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কোর্সপটের উদ্যোগে পরিচালিত এক জরিপে এসব তথ্য উঠে আসে। কোরিয়ায় বসবাসরত উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ- পূর্ব এশিয়া ও ইউরোপের ১ হাজার ১৪৭ জন নাগরিক নিয়ে জরিপটি করা হয়। যেখানে পুরুষের সংখ্যা ৫০৫ জন