প্রতি বছরের মতো এবারও উচ্চশিক্ষা নিয়ে যুক্তরাজ্যের টাইমস হাইয়ার এডুকেশন পত্রিকা মানের দিক থেকে এশিয়া মহাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা করেছে। এতে শ্রীলঙ্কা, নেপাল, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ৪০০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জায়গা করে নিলেও নেই বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম। তালিকায় চীনের ৭২টি, ভারতের ৪৯টি, তাইওয়ানের ৩২টি, পাকিস্তানের ৯টি, হংকংয়ের ৬টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান করে
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ সবার হয় না জীবনে। অনেকে সেই সুযোগ পেলেও নিজের পছন্দ মতো ভর্তি হতে পারেন না। কিন্তু একসঙ্গে একটা দুটো নয় যুক্তরাষ্ট্রের নামকরা সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন ভারতের এক শিক্ষার্থী। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি সিমোন নূরলি নামে ১৭ বছর বয়সী সেই শিক্ষার্থী যুক্তরাষ্ট্রের
যুক্তরাষ্ট্রের সাতটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন বাংলাদেশের খায়রুল ইসলাম। তার গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলার গুজাদিয়া। এছাড়া তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইনফরমেশন সায়েন্স অ্যান্ড লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্টে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ২০১৫ সালের আগস্টে উচ্চশিক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। খায়রুলকে ওয়াশিংটন ডিসির হওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্ডিয়ানা ইউনিভার্সিটি-পুরডু ইউনিভার্সিটি
২০১৯ সালে বিশ্বের সেরা ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে টাইমস হায়ার এডুকেশন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাংকিং-২০১৯। সেই তালিকায় প্রথম ৫০-এর মধ্যেও নেই বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়। দেশি-বিদেশি ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা, পাঠদানের মান ও বিভাগসহ ১৩টি বিষয়ের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করে এ তালিকা তৈরি করেছে টাইমস হাইয়ার এডুকেশন। ওই তালিকা অনুসারে, যথারীতি প্রথম
বিশ্বের শীর্ষ ৫০০টি উচ্চ মানের বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় এশিয়ায় রয়েছে ৬৩টি বিশ্ববিদ্যালয়। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে চীনের। এই তালিকায় নেই বাংলাদেশের কোনও বিশ্ববিদ্যালয়। ইউএস নিউজ ইউনিভার্সিটি কর্তৃক প্রকাশিত বিশ্বের উচ্চ মানের বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাংকিং ২০১৯ বিশ্লেষণ করে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতভিত্তিক তথ্য পর্যালোচনা সংস্থা ডাটালিডস। এই র্যাংকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কর্মকাণ্ড এবং
দক্ষিণ কোরিয়ার স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার ঠিক সকাল ৮টা ৪০ মিনিট থেকে শুরু হয়েছে কলেজ স্কলাস্টিক অ্যাবিলিটি টেস্ট (সিএসএটি) অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা। দেশটিতে এটি সুনেউং নামে পরিচিত। উল্লেখ করার মতো বিষয় হল টানা ৮ ঘণ্টা ধরে এই ভর্তি পরীক্ষা নেয়া হয়। প্রায় পাঁচ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মান যাচাইকারী ব্রিটিশ প্রতিষ্ঠান কুয়াককুয়ারেলি সাইমন্ডস লিমিটেডের (কিউএস লিমিটেড) এশিয়ার সেরা ৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের ৬ বিশ্ববিদ্যালয়। গত বুধবার নিজেদের ওয়েবসাইটে বিশ্বের শীর্ষ এক হাজার ও এশিয়ার শীর্ষ ৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের পৃথক তালিকা প্রকাশ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এশিয়ার ৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় স্থান করে নেওয়া বাংলাদেশী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ১২৭ তম
বিশ্বের সেরা একশ উদ্ভাবনী বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার আটটি বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা করে নিয়েছে। সম্প্রতি রয়টার্স সেরা উদ্ভাবনী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ঘোষণা করেছে। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, এমআইটি এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় সেরা তিনে স্থান করে নিয়েছে। এশিয়ার মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার কাইস্ট (কোরিয়া ইনস্টিটিউট অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি) এগারতম স্থানে অবস্থান করছে। উদ্ভাবনী বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায়
দক্ষিণ কোরিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বিদেশী শিক্ষার্থীদের আকৃষ্ট করার প্রতিযোগিতা প্রবল। বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা প্রদান করে বিদেশী ছাত্রছাত্রীদেরকে ভর্তি করানো হলেও স্থানীয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে তা নিয়ে রয়েছে অভিযোগ। কোরিয়ান শিক্ষার্থীদের পছন্দের তালিকায় সর্বোচ্চ স্থানে রয়েছে সিউলের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। স্থানীয়রা মনে করেন নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অধিকাংশই সিউলে অবস্থিত যার মধ্যে সিউল ন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়, কোরিয়া
‘আমার স্বপ্ন, সত্যিকারের মানুষ হওয়া। স্বপ্ন দেখি সেই দিনের যে দিন দেশে দুর্নীতি থাকবে না। এজন্য আমার ইচ্ছা প্রশাসনের সর্বোচ্চ স্তরে চাকরি করা। সেখান থেকে দেশ ও মানুষের জন্য কিছু করা। আমার বিশ্বাস আমাদের দেশকে একদিন খুব ভালো অবস্থানে দেখবো।’ দেশ ও নিজেকে নিয়ে এমন স্বপ্নের কথা বলেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের