ভারতে লকডাউনের কারণে আটকে পড়া আরও ২২১ বাংলাদেশিকে পৃথক দু’টি ফ্লাইটে ফেরালো বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। রোববার (৩ মে) কলকাতা ও মুম্বাই থেকে ফ্লাইট দু’টি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এক ক্ষুদে বার্তায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। বিমান বাংলাদেশ জানায়, বিকেল ৩টা ৪০ মিনিটে কলকাতা থেকে ৫৯ জন
মাত্র ১৪৯ রানের পুঁজি নিয়ে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স এতটা লড়াই করবে, কেউ স্বপ্নেও কল্পনা করেনি। তবে ক্যাচ মিসের মহড়া দিয়ে শেষ পর্যন্ত ম্যাচ হারার পর্যায়ে চলে গিয়েছিল মুম্বাই। কিন্তু শেষ ওভারের নাটকীয়তায় চেন্নাইকে ১ রানে হারিয়ে চতুর্থবারেরমত আইপিএল চ্যাম্পিয়নশিপের মুকুট পরলো মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। মুম্বাইয়ের করা ১৪৯ রানের জবাবে চেন্নাই থেমে যায়
আইপিএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তিনবার করে শিরোপা জেতার রেকর্ড রয়েছে মুম্বাই ইন্ডিয়ানস এবং চেন্নাই সুপার কিংসের। চলতি আসরে দুই দলেরই মিশন অন্যকে ছাড়িয়ে যাওয়ার। সে মিশনে আপাতত প্রথম লাফটা দিল মুম্বাই। কোয়ালিফায়ার-১ এর ম্যাচে চেন্নাই সুপার কিংসকে ৬ উইকেটের ব্যবধানে হারিয়ে ফাইনালে পৌঁছে গেছে মুম্বাই। তবে বাদ পড়েনি চেন্নাই। তারা অপেক্ষায়
সিঙ্গাপুরে হিলিয়স ক্যাপিটালের প্রতিষ্ঠাতা সমীর অরোরা। ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানীখ্যাত মুম্বাইয়ে বিশেষ কাজে আসেন তিনি। বৃহস্পতিবার মুম্বইয়ের লোয়ার প্যারেল এলাকায় শপিং মলে যান সিঙ্গাপুরের এই ধনকুবের। সেখানে গিয়ে যে অভিজ্ঞতার স্বীকার হতে হলো তাকে, তা বোধ হয় কখনও ভুলতে পারবেন না তিনি। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যম বলছে, ওইদিন লায়ার প্যারেলে শপিং মলের
শেষ পর্যন্ত আর পেরে উঠল না মুম্বাই। আইপিএলের এবারের আসর থেকে প্লে-অফের আগেই বিদায় নিল দলটি। টুর্নামেন্টের প্রথম দিকে তেমন নজরকাড়া পারফরম্যান্স করতে না পারলেও শেষ দিকে এসে দুর্দান্তভাবে কামব্যাক করে দলটি। গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচটিতে জয় পেলেই নিশ্চিত হতো প্লে-অফ। কিন্তু তাদের সেই আশাকে মাটিতে মিশিয়ে ১১ রানের
এই না হলে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ! নিশ্চিত হেরে যাওয়া ম্যাচকেও জয়ের পর্যায়ে নিয়ে আসার নামই তো টি-টোয়েন্টি। তেমনই এক ম্যাচের উপহার দিল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স আর কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব। মুম্বাইর ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে শ্বাসরুদ্ধকর এই ম্যাচে মাত্র ৩ রানের ব্যবধানে পাঞ্জাবকে হারিয়ে প্লে-অফে খেলার সম্ভাবনা টিকিয়ে রাখল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। জয়ের জন্য ১৮৭ রানের
টিকে থাকতে হলে শেষ ম্যাচগুলোতে নিশ্চিত জিততে হবে। না হলেই হোঁচট। এমন সমীকরণ সামনে রেখে টানা তিন ম্যাচ জিতে প্লে-অফে খেলার সম্ভাবনা জাগিয়েও তুলেছিল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। অবশেষে টানা তিন ম্যাচ জয়ের পর হারের মুখ দেখলো মোস্তাফিজুর রহমানের দল। রাজস্থান রয়্যালসের কাছে তারা হেরে গেলো ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে। মুম্বাইর বিপক্ষে
ইডেন গার্ডেনে খেলা। কোথায় সফরকারী দলের ওপর আধিপত্য বিস্তার করবে স্বাগতিক কলকাতা নাইট রাইডার্স, তা না উল্টো তাদের ওপর কর্তৃত্ব করে গেল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। ২১১ রানের লক্ষ্য দিয়ে স্বাগতিক কেকেআরকে মাত্র ১০৮ রানে অলআউট করে ১০২ রানের বিশাল ব্যবধানে জয় তুলে নিল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। প্লে-অফে খেলতে হলে বাকি থাকা সব
প্রথম ৮ ম্যাচে মাত্র ২ জয় পাওয়া মুম্বাই পেলো টানা দ্বিতীয় জয়। ঘরের মাঠে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে ১৩ রানে হারিয়েছে রোহিত শর্মার দল। মুম্বাইয়ের করা ১৮১ রানের জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৬৮ রান করতে সক্ষম হয় কলকাতা। মৌসুমের প্রথম ফিফটি করেও দলকে জয় এনে দিতে পারেননি রবিন
মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের এখন প্রতিটি ম্যাচই বাঁচা মরার লড়াই। একটি ম্যাচ হারলেই সিটকে যাবে টুর্নামেন্ট থেকে। এমন সমীকরণকে সামনে নিয়েই গতকাল পাঞ্জাবের বিপক্ষে মুখোমুখি হয় মুম্বাই। শেষ পর্যন্ত অধিনায়ক রোহিত ও কুনাল পান্ডিয়ার ব্যাটে পাঞ্জাবকে হারিয়ে টুর্নামেন্টে টিকে রইল মুস্তাফিজবিহীন মুম্বাই। আর এ জয়ে পয়েন্ট টেবিলের পাঁচে অবস্থান করছে দলটি। গতকাল