লিবিয়ায় ২৬ বাংলাদেশীসহ ৩০ অভিবাসী শ্রমিককে গুলি করে হত্যা করেছে মানবপাচারকারী চক্রের এক সদস্যের পরিবারের লোকজন। নিহত বাকি চারজন আফ্রিকান। বৃহস্পতিবার (২৮ মে) লিবিয়ার সংবাদমাধ্যমে এ খবর জানিয়ে বলা হয়েছে, সাহারা মরুভূমি অঞ্চলের মিজদা শহরের এ ঘটনায় আরও ১১ জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, বাংলাদেশীসহ ওই অভিবাসীদের মিজদা শহরের
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে একটি বিস্কুট কারখানায় বিমান হামলায় নিহত ৭ জনের মধ্যে পাঁচজন বাংলাদেশি। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে মার্কিন বার্তা সংস্থা এপি’র প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জাতিসংঘ সমর্থিত সরকারি বাহিনীর সঙ্গে জেনারেল খলিফা হাফতার নেতৃত্বাধীন লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মির সংঘর্ষ চলছে। ত্রিপোলিভিত্তিক স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এপিকে
সাগর পথে ইউরোপ যাওয়ার পথে লিবিয়া উপকূলে নৌকা ডুবে অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। নৌকাটি থেকে ৪০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরের মুখপাত্র চার্লি ইয়াক্সলি মঙ্গলবার জানিয়েছেন। নিহত এসব অভিবাসন প্রত্যাশী কোন দেশের তাৎক্ষনিকভাবে তা জানা যায় নি। এক টুইটে
লিবিয়ায় একটি অভিবাসী আটক কেন্দ্রে বিমান হামলায় নিহতদের মধ্যে শাহজালাল কাজী (২৫) নামে এক বাংলাদেশি যুবক রয়েছেন। তিনি মাদারীপুর সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ খাকছাড়া গ্রামের ফজল কাজীর ছেলে। লিবিয়ায় থাকা শাহজালালের চাচাতো ভাই জুয়েল বৃহস্পতিবার দুপুরে পরিবারের কাছে তার মৃত্যুর খবর জানান। শাহজালালের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর থেকেই বাড়িতে
উত্তর আফ্রিকার দেশ লিবিয়ার একটি অভিবাসী আটক কেন্দ্রে বিমান হামলায় নিহত ৪০ জনের মধ্যে বাংলাদেশিও রয়েছেন। লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম কাউন্সিলর এ এস এম আশরাফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি। নিহতদের মধ্যে বাংলাদেশিও আছে। তবে সংখ্যা কত, তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ত্রিপোলির
উত্তর আফ্রিকার দেশ লিবিয়ার একটি অভিবাসী আটক কেন্দ্রে বিমান হামলায় অন্তত ৪০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। রাজধানী ত্রিপোলির পূর্বাঞ্চলের ওই অভিবাসী আটক কেন্দ্রে বিস্ফোরণে আহত হয়েছেন আরো কমপক্ষে ৮০ জন। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় ভোর রাতের দিকে বিমান হামলায় এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, বিমান হামলায় নিহতদের অধিকাংশই আফ্রিকান
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন ৩৫ জন বাংলাদেশি শ্রমিক। সোমবার ভোর সাড়ে ৫টায় টার্কিশ এয়ারলাইন্সের টিকে৭১২ ফ্লাইট যোগে ঢাকায় ফিরবেন তারা। লিবিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাস এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। দূতাবাস জানায়, বর্তমান পরিস্থিতির কারণে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরছেন এসব কর্মীরা। একই কারণে আগামী ২ জুলাই ৩৭ জন ও ৪ জুলাই ৩৫ বাংলাদেশি কর্মী
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপলি ও এর পার্শ্ববর্তী শহরগুলোতে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাবধানতা অবলম্বন এবং সতর্কতার সঙ্গে চলাফেরার পরামর্শ দিয়েছে দেশটিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস। শুক্রবার দূতাবাসের এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য জানানো হয়। সাম্প্রতিক সময়ে লিবিয়ায় আইন-শৃঙ্খলাজনিত পরিস্থিতির কারণে দেশটির সরকার জরুরি সতর্কতা বা স্টেট অব এলার্ট ঘোষণা করেছে। এর প্রেক্ষাপটে স্ব-স্ব
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপলির কাছাকাছি অবস্থিত একটি কারাগার থেকে চারশোর মতো বন্দি পালিয়ে গেছে। পুলিশ জানিয়েছে, শহরে প্রতিদ্বন্দ্বী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর লড়াইয়ের সময় সৃষ্ট বিশৃঙ্খলার সুযোগে পালিয়েছে বন্দিরা। স্থানীয় পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এইন জারা কারাগারে থাকা বন্দিরা দরজা খুলে পালিয়ে যায়। সে সময় নিরাপত্তা রক্ষীরা তাদের বাধা দিতে পারেনি। কারাগারের
লিবিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত ২৩ জন অভিবাসী নিহত হয়েছেন বুধবারের এই ট্রাক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন শতাধিক। দেশটির একটি হাসপাতালের বরাত দিয়ে খবর প্রকাশ করেছে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। হাসপাতালের মুখপাত্র হাতেম আল-তোয়েজার জানান, বনি ওয়ালিদ শহরের কাছে এ দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। ট্রাকটিতে ৩শ’র বেশি অভিবাসী ছিলেন। তাদের বেশিরভাগই ইরিত্রিয়া ও সোমালিয়ার নাগরিক। উল্লেখ্য,