প্রত্যেক জাপানিদের বাধ্যতামূলক প্রাথমিক আর মিডল স্কুলে পড়তে হয়। আর এটাই হচ্ছে ওই দেশের শিক্ষার প্রাথমিক পর্যায়। প্রাথমিক বিদ্যালয় ছয় বছর, মিডল স্কুল তিন বছর এবং দুটি একত্রে যোগ করে নিলে হয় মোট নয় বছর। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিশুরা ছয় বয়স থেকে যায়। সেই বয়স হলেই কেবল শিশুরা স্কুলে যেতে পারে।
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় বিরাট পরিবর্তন আনতে বিনিয়োগ করতে চলেছে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান। এতে প্রতি বছর আবাসিক এবং অবৈতনিক শিক্ষার সুবিধা গ্রহন করতে পারবে আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া পরিবারগুলোর প্রায় পাঁচ হাজার ছাত্র-ছাত্রী। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা এবং যশোরে শাখা খুলতে চলেছে ভারতের উড়িষ্যার কলিঙ্গ ইনস্টিটিউট অব ইন্ড্রাষ্ট্রিয়াল টেকনোলজি (কিট)’র সহযোগী প্রতিষ্ঠান কলিঙ্গ ইনস্টিটিউট
সিঙ্গাপুরের শিক্ষা ব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন আনা হচ্ছে। আগামী বছর থেকে দেশটির প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল শিক্ষার্থীদের রিপোর্ট কার্ডে সে প্রথম স্থান অর্জন করেছে নাকি সবচেয়ে কম নম্বর পেয়েছে, সে বিষয়টি আর উল্লেখ করা থাকবে না। এ ছাড়াও গতানুগতিক শিক্ষা ব্যবস্থার অনেক কিছুই আগামী বছর থেকে আর রাখবে না সিঙ্গাপুর। দেশটির
শুধু এশিয়া নয়, সারাবিশ্বে শিক্ষাক্ষেত্রে দক্ষিণ কোরিয়া নেতৃস্থানীয়। সেরা শিক্ষাব্যবস্থার র্যাংকিংগুলোতে সেরা পাঁচে দক্ষিণ কোরিয়ার অবস্থান এখন নিয়মিত ব্যাপার। প্রযুক্তি, বিজ্ঞান, কিংবা সাহিত্য সবক্ষেত্রে কোরিয়ানদের অগ্রগতি ছিলো অনেকটাই মিরাকল। মিরাকলের পিছনে যার বিশেষ ভূমিকা তা হলো তাদের শিক্ষা ব্যবস্থা। কোরিয়ার শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে বাংলা টেলিগ্রাফে নিয়মিত লিখছেন রিদওয়ানুল মসরুর। আজ