প্রায় আড়াই মাস পর ৫ জুন পবিত্র জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের তেলসমৃদ্ধ এবং পবিত্র মক্কা ও মদিনা মুনাওয়ারার দেশ সৌদি আরবে। বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে গত ১৫ মার্চের পর দেশটিতে শপিংমলসহ সব অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। সেই সঙ্গে দেশটির সব মসজিদে নামাজ আদায়
সৌদি আরবে মরণঘাতী করোনাভাইরাসে প্রাণ গেল নেজামুল হক নামে আরও এক প্রবাসী বাংলাদেশির। নেজামুল হকের পিতা মরহুম হাজী আব্দুল সালাম। তার বাড়ি চট্টগ্রামের হাজীপাড়া, ইমাম বাড়ি, রাংগুনিয়া বলে জানা গেছে। স্বজনরা জানান, নেজামুল হক কয়েকদিন আগে জ্বর এবং সামান্য কাশি অনুভব করলে স্থানীয়দের পরামর্শে করোনা পরীক্ষা করানো হয়। পরে তার
যে এক কোটিরও বেশি বাংলাদেশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন, তার বড় অংশই রয়েছেন মধ্যপ্রাচ্যে। কিন্তু অর্থনৈতিক মন্দার কারণে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠানোর হুমকি দিচ্ছে। এরমধ্যে শুধু সৌদি আরবই ১০ লাখের বেশি বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাবে। এপ্রিলে বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছে সৌদি কর্তৃপক্ষ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মক্কায় এক প্রবাসী বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। মৃত ওই বাংলাদেশি নাগরিকের নাম জিয়াউর জিয়া রহমান। আনুমানিক বয়স ৩৫। তার বাড়ি কক্সবাজার জেলার উখিয়া থানার পালংখালি গ্রামে। মক্কায় বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের গার্ডিয়ান ফোরামের সদস্য ছিলেন তিনি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, জিয়া মক্কায়
মহামারি করোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবেও এর প্রকোপ দিন দিন বাড়ছে। এ ভাইরাসের প্রকোপ ঠেকাতে দেশটিতে চলছে লকডাউন ও কারফিউ। এতে বিশেষ করে প্রবাসীরা পড়েছেন বিপাকে। দেশটিতে প্রায় ২০ লক্ষ প্রবাসী বাংলাদেশি রয়েছেন। চলমান পরিস্থিতিতে দেশটির সরকার তার দেশের নাগরিকদের পাশাপাশি সৌদিতে বসবাসরত প্রবাসীদের স্বাস্থ্যসেবাসহ সব ধরনের
করোনা ভাইরাস পরিস্থিতির কারণে সৌদি আরবে আটকে পড়া ১৩২ বাংলাদেশি ওমরাহ এবং সৌদির বিভিন্ন কারাগারে থাকা ২৩৪ প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। বুধবার (১৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় তাদের বহনকারী সৌদি এয়ারলাইন্সের এসভি-৩৮০৬ ফ্লাইটটি ঢাকায় অবতরণ করে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দায়িত্বশীল সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সূত্র জানায়, ফ্লাইট
করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যেই সৌদি আরব থেকে ফিরছেন ৩৬৬ জন বাংলাদেশি। এদের মধ্যে ১৩২ জন সেখানে আটকে পড়া ওমরাহযাত্রী এবং বাকি ২৩৪ জন সৌদি আরবের ডিপোর্টেশন সেন্টারে (অবৈধ সন্দেহে স্বদেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়ায়) থাকা বাংলাদেশি কর্মী। সৌদি এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইটে বুধবার (১৫ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল
সৌদি আরবে অবৈধ প্রবাসীদের দেশে ফেরার সুযোগ দিয়েছে দেশটির সরকার। বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে দেশটির সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে কখন, কীভাবে বা ঠিক কত দিনের মধ্যে দেশে ফিরতে হবে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানায়নি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। দেশটির মানব সম্পদ ও সামাজিক মন্ত্রণালয় এক টুইট বার্তায় বিজ্ঞপ্তি আকারে এ তথ্য
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে সৌদি আরব বাংলাদেশিদের অন্যতম শ্রমবাজার। দেশটি এবার অভিবাসী শ্রমিকদের কোনো শর্ত ছাড়াই কফিল (মালিক) পরিবর্তনের অনুমতি দিয়েছে। সৌদির মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয় ২৭ মার্চ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। সৌদি আরবে অধিকাংশ শ্রমিক কোনো না কোনা আইনের মারপ্যাচে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। এক মালিকের কাছে
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে মক্কার মসজিদ আল-হারাম ও মদিনার মসজিদে নববী ছাড়া দেশের বাকি সব মসজিদে নামাজ আদায় সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করেছে সৌদি আরব। মঙ্গলবার সৌদি সংবাদমাধ্যম সৌদি গ্যাজেট জানায়, দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় সংগঠন দ্য কাউন্সিল অব স্কলার্স এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তবে মসজিদ পুরোপুরি বন্ধ