জানা গেছে, সামাজিক দূরত্ব ও সুরক্ষাবিধি মেনে স্কুলগুলো খোলা হলেও দুই শিক্ষার্থী আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়ার পরপরই মাত্র দুই ঘণ্টার মধ্যেই ক্লাস ছুটি ঘোষণা করা হয়। স্কুল কর্তৃপক্ষ জানায়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত অনলাইনেই ক্লাস নেওয়া হবে।
দেশটির স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, দেশটির ইতাওয়ান শহরের নাইট ক্লাব ক্লাস্টার, যেখান থেকে দেশটিতে দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণ শুরু হয়েছিল, নতুন আক্রান্তের সঙ্গে ওই ক্লাস্টারের যোগসূত্র আছে। দক্ষিণ কোরিয়ার এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্তে হয়েছেন ১১ হাজার ১২২ জন, মারা গেছেন ২৬৪ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১০ হাজার ১৩৫ জন।