ডেস্ক রিপোর্টঃ গতকালের তাইফুন বালুভেনে কোরিয়াজুড়ে ৭জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে সংবাদপত্রের সূত্রগুলো। গত এক দশকের সবচেয়ে ভয়ংকর তাইফুন হিসেবে আখ্যা দেওয়া হলেও বালুভেনে সেভাবে কোন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলে জানিয়েছেন কোরিয়া আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ লি হিয়ন গিও। কোরিয়ার পর্যটন দ্বীপ জেজু এবং দক্ষিনাংশের কিছু জায়গায় বেশ ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। জেজুতে গতকাল বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল ৩০০মিমি এবং বাতাসের গতিবেগ প্রতি ঘন্টায় সর্বোচ্চ ১৮৪কিমি রেকর্ড করা হয়।উল্লেখ্য গতকাল ইনচন এয়ারপোর্টে আগমন এবং নির্গমনকারী প্রায় ৭৪টি ফ্লাইট বাতিল করা হয়। কোরিয়ার সবচেয়ে বড় সেতু ইনচন সেতুও গতকাল বন্ধ রাখা হয়।
আগামী শুক্রবার আবারো তাইফুন হানা দিবে বলে জানিয়েছে কোরিয়া আবহাওয়া অফিস। তেমবিন নামের এই তাইফুন বালুভেনের মত শক্তিশালী নয় বলেও জানিয়েছেন তারা। কোরিয়া দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলে শুক্রবার সন্ধ্যায় সর্বোচ্চ বাতাসের গতিবেগ ৯৭ কিমি এবং বৃষ্টির পরিমাণ ২০০কিমি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এড়ানোর জন্য তেমবিনের জন্যও ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।











































