Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

ব্রাজিলের সাথে পারলো না আর্জেন্টিনা

brazilচির প্রতিদ্বন্দ্বি আর্জেন্টিনার সঙ্গে প্রীতিম্যাচে দুই গোলে এগিয়ে ব্রাজিল। খেলার ২৫ মিনিট বাকি রেখে ২-০ গোলে এগিয়ে যায় দুঙ্গার দল।এবারও ব্রাজিলের নায়ক দিয়েগো তারদেলি। ডেভিড লুইসের ক্রসে তারদেলি এবারের গোলটি আদায় করলেন হেডে।

বেইজিংয়ে সুপারক্লাসিকো লড়াইয়ে বিরতির আগে ১-০ গোলে এগিয়ে যায় ব্রাজিল। তখনও গোল করেন  ব্রাজিলের দিয়েগো তারদেলি। ৩০ মিনিটে অস্কারের ক্রসে ব্রাজিলকে এগিয়ে নেন তারদেলি। ব্রাজিলের জার্সি গায়ে এটি তারদেলির প্রথম গোল।

chardike-ad

বেইজিংয়ে ম্যাচ শুরু হয়েছে শনিবার সন্ধ্যা ৬টায়। আর্জেন্টিনা একাদশে সুযোগ পাননি নাপোলির স্ট্রাইকার গঞ্জালো হিগুয়াইন। ব্রাজিল একাদশের বাইরে রয়েছেন অভিজ্ঞ মিডফিল্ডার কাকা।

ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, ফুটবলের দুই প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল এ পর্যফন্ত ৯৫ বার মুখোমুখি হয়েছে। এর মধ্যে জয়ের পাল্লাটা আর্জেন্টিনার দিকে একটু ভারি। আর্জেন্টিনার ৩৬ জয়ের বিপরীতে ব্রাজিল জয় পেয়েছে ৩৫টি ম্যাচে। অপর ২৪টি ম্যাচ ড্র হয়।

তবে বিশ্বকাপে চারবারের সাক্ষাতে আর্জেন্টিনার ১ জয়ের বিপরীতে ব্রাজিল জয় পেয়েছে ২ ম্যাচ। অপর ম্যাচটি ড্র হয়।

গোলসংখ্যায়ও ব্রাজিলের চেয়ে আর্জেন্টিনা কিছুটা এগিয়ে রয়েছে। ব্রাজিলের ১৪৫ গোলের বিপরীতে আর্জেন্টিনা করেছে ১৫১টি গোল।

আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় ব্যবধানের জয়টি এসেছে ১৯৪৫ সালে। রিও ডি জেনেরোতে সেলেকাওরা আর্জেন্টিনাকে ৬-২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে।

অন্যদিকে ব্রাজিলের বিপক্ষে আর্জেন্টিনার বড় জয়টি এসেছে ১৯৪০ সালে। বুয়েন্স আইরেসে আর্জেন্টিনা ৬-১ গোলে সেলেকাওদের পরাজিত করে।

সর্বশেষ পাঁচবারের সাক্ষাতে দুই দলই সমান দুটি করে জয় পেয়েছে। একটি ম্যাচ ড্র হয়েছে। ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে আর্জেন্টিনাকে ২-০ গোলে হারানো ব্রাজিল পরের বছরই (২০১২ সালের ৯ জুন) মেসির আর্জেন্টিনার কাছে ৪-৩ গোলে পরাজিত হয়। এরপর ১৯ সেপ্টেম্বর মেসির আর্জেন্টিনাকে ২-১ গোলে হারায় ব্রাজিল। দুইমাস পর ফিরতি সাক্ষাতে সেলেকাওদের একই ব্যবধানে পরাজিত করে আর্জেন্টিনা।