যৌন হয়রানি বন্ধে নীতিমালা আরও কঠোর করতে উদ্যোগী হচ্ছে কোরিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জড়িয়ে এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনার প্রেক্ষিতে নড়েচড়ে বসছেন সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকরা।

sexual-harassment-korea-boss (Custom)খবরে প্রকাশ, যৌন নির্যাতনের দায়ে অভিযুক্ত হওয়ার পর অনেক শিক্ষকই শাস্তি এড়াতে চাকরি ছেড়ে দিচ্ছেন। কিছু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এসব শিক্ষকের ব্যাপারে যথাযথ তদন্ত না করেই তাঁদের কর্মস্থল ত্যাগের অনুমতি দিচ্ছে। সম্প্রতি এমন অভিযোগেই কড়া সমালোচনার মুখে পড়েছে সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, কোরিয়া ইউনিভার্সিটির মতো প্রথম সারির বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়।

chardike-ad

ছুং-অ্যাং বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক যৌন হয়রানির দায়ে প্রতিষ্ঠানটির মানবাধিকার কেন্দ্র কর্তৃক দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরও ওই শিক্ষককে পাঠদান চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেয়া হয়। এ ঘটনাও ব্যাপক জনরোষের সৃষ্টি করে।

এসব ক্ষেত্রে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা অনেক সময়ই ভবিষ্যৎ হয়রানির কথা চিন্তা করে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করার সাহস পান না।

এমন প্রেক্ষাপটে নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ হয়রানি বন্ধে ও সচেতনতা তৈরি করতে পৃথক পৃথক পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে।