Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

বিদেশ ভ্রমণে নেয়া যাবে ৫ হাজার ডলার

dollarব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক, চিকিত্সা, শিক্ষাসহ সব ধরনের বিদেশ ভ্রমণে একবারে সর্বোচ্চ ৫ হাজার মার্কিন ডলার নেয়া যাবে। আগে এ সীমা ছিল ৩ হাজার ডলার। গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে বিদেশী মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত সব অনুমোদিত ডিলারদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

ওই সার্কুলারে বলা হয়, এখন থেকে বাংলাদেশী নাগরিকদের অনুকূলে তাদের নিজ নিজ ব্যক্তিগত ভ্রমণ কোটা বা ব্যবসায়িক ভ্রমণ কোটা কিংবা বিদেশে চিকিত্সা গ্রহণ অথবা উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশ গমন বা অন্যান্য বিশেষ কিংবা সাধারণ অনুমোদন মোতাবেক ছাড়যোগ্য বিদেশী মুদ্রা থেকে প্রতিবার ভ্রমণে যাত্রীপিছু অনধিক ৫ হাজার ইউএস ডলার নোট আকারে ইস্যু করা যাবে। অবশিষ্ট প্রাপ্য অথবা প্রাপ্যতার পুরো অংশ অন্য অবাধ বিনিময়যোগ্য বিদেশী মুদ্রায় নোট আকারে ইস্যু করা যাবে।

chardike-ad

এতে আরো উল্লেখ করা হয়, প্রাপ্যতার পুরো অংশ ইউএস ডলার বা অন্য অবাধ বিনিময়যোগ্য বিদেশী মুদ্রায় আন্তর্জাতিক কার্ডের (ক্রেডিট, ডেবিট, প্রিপেইড যেটা প্রযোজ্য হয়) মাধ্যমেও ইস্যু করা যাবে। তবে সেক্ষেত্রে বিদেশী মুদ্রা লেনদেন নীতিমালা ২০০৯-এর সংশ্লিষ্ট ধারার নির্দেশনা পরিপালন করার কথা বলা হয়েছে ব্যাংকগুলোকে।

সার্কুলারে আরো বলা হয়, বহির্গামী বাংলাদেশী বা বিদেশী নাগরিকদের অনুকূলে তাদের বাংলাদেশে নিজ নিজ মুদ্রা হিসাবের (প্রাইভেট ফরেন কারেন্সি অ্যাকাউন্ট, রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট, রফতানিকারকের রিটেনশন কোটা অ্যাকাউন্ট প্রভৃতি) অথবা রূপান্তরিত টাকা হিসাবের স্থিতি থেকে (অথবা সমমূল্য পরিমাণের বিদেশী মুদ্রার বিপরীতে ব্যাক টু ব্যাক ভিত্তিতে) যাত্রীপিছু ৫ হাজার ইউএস ডলার ছাড় করা যাবে। তবে প্রাপ্যতার বাকি অংশ বা প্রাপ্যত্যার সম্পূর্ণ অংশ অন্য অবাধ বিনিময়যোগ্য বিদেশী মুদ্রার সংশ্লিষ্ট হিসাবের স্থিতি থেকে নোট আকারে ইস্যু করা যাবে।