Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

পৃথিবীতে জন্ম নেওয়ার আগে মঙ্গলে থাকতেন এই যুবক!

কয়েক দশক ধরে মঙ্গলগ্রহে বসতি স্থাপনের স্বপ্ন দেখছে মানুষ। সে নিয়ে অনেকদূর এগিয়েও গেছেন গবেষকরা। নাসার লক্ষ্য ২০৩০ সালে মঙ্গলে মানুষ পাঠানো। কিন্তু তার আগেই চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন রাশিয়ার এক তরুণ। তার দাবি, গত জন্মে মঙ্গলের বাসিন্দা ছিলেন তিনি।

chardike-ad

২০ বছর বয়সী বরিস্কা কিপ্রিয়ানোভিচের পরিবারের দাবি, জন্মের কয়েক মাসের মধ্যেই সবাইকে চমকে দিয়ে কথা বলতে শেখে সে। সেই থেকেই ভিনগ্রহীদের সভ্যতা ও জীবন নিয়ে নানা কথা বলে বরিস্কা।

পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, ১৯৯৬ সালে বরিস্কার জন্ম। ২ বছর বয়সে পড়তে, লিখতে ও ছবি আঁকতে যায় বরিস্কা।

পেশায় চিকিৎসক বরিস্কার মা জানিয়েছেন, ছেলের যে বিশেষ প্রতিভা রয়েছে তা তারা বুঝতে পারেন জন্মের কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই। তখনই কারও সাহায্য ছাড়া মাথা উঁচু করতে পারত সে।

বরিস্কার দাবি, মঙ্গলের পৃষ্ঠে সভ্যতা বিলুপ্ত হলেও মঙ্গলবাসী বর্তমানে বাস করছেন মাটির নীচে। অক্সিজেন নয়, কার্বন ডাই অক্সাইডে শ্বাস নেয় তারা। এমনকী মঙ্গল গ্রহের মানুষের উচ্চতা ৭ ফুট বলে জানান ওই তরুণ।

বরিস্কার বলেন, মঙ্গল গ্রহের বাসিন্দারা অমর। ৩৫ বছরের পর আর তাদের বয়স বাড়ে না। এমনকী মঙ্গলের বাসিন্দাদের সঙ্গে মিশরের মানুষের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল। মঙ্গলগ্রহের মহাকাশযানের পাইলট হিসাবে এর আগে একবার পৃথিবীতেও এসেছিলেন বলে দাবি করেন বরিস্কা।

রুশ তরুণের এই দাবির বিষয়ে বিজ্ঞানীদের কোনও মন্তব্য এখনও মেলেনি। তবে মনোবিদরা বলছেন, বিশ্বের বিভিন্ন অংশে অনেকেই নিজেকে জাতিস্মর বলে দাবি করেন। বিশেষ করে, যেসব ধর্মে পুনর্জন্মের বিশ্বাস রয়েছে, সেখানে বেশি দেখা মেলে জাতিস্মরের।