Search
Close this search box.
Search
Close this search box.

মালদ্বীপের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী নোয়াখালীর পুত্রবধূ

dania-mamun১৯৭৮ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৩০ বছর মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ছিলেন মামুন আবদুল গাইয়ুম। তার কন্যা ব্যারিষ্টার দানিয়া মামুন। বাবার মতোই দেশ সেবায় কাজ করেছেন দানিয়া মামুন। ২০১৩-থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। আর দানিয়া মামুনের সঙ্গে বাংলাদেশের রয়েছে একটি বিশেষ সম্পর্ক।

জানা গেছে, গাইয়ুম কন্যা মালদ্বীপের এই সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী নোয়াখালীর পুত্রবধূ। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের অধিবাসী ব্যারিষ্টার শোয়াইবের স্ত্রী তিনি। আর্ন্তজাতিক গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, লন্ডনে পড়াশোনাকালে দানিয়ার সঙ্গে শোয়াইবের পরিচয় ঘটে। তারা দুজন একসঙ্গে পড়াশুনা করেন। ব্যারিস্টারি পড়াকালীন একে অপরের সঙ্গে প্রণয়ে জড়ান। লন্ডন থেকে দুজনই ব্যারিষ্টারি পাশ করেন।

chardike-ad

এরপর মামুন আবদুল গাইয়ুম মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট থাকাকালে উভয় পরিবারের সম্মতিতে ব্যারিষ্টার শোয়াইব ও ব্যারিষ্টার দানিয়া মামুনের বিয়ে হয়। মালদ্বীপের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী নোয়াখালীর পুত্রবধূ বিষয়টি ভালোভাবেই জানা স্থানীয়দের।

এ বিষয়ে মুছাপুর ইউনিয়নের অধিবাসীরা জানান, মালদ্বীপের সাবেক প্রেসিডেন্টের মেয়ে ব্যারিষ্টার দানিয়া মামুনের সঙ্গে মুছাপুরের ড. মাওলানা আবদুর রহিমের ছেলে ব্যারিষ্টার শোয়াইবের সঙ্গে বিয়ে হয়েছে।

তারা জানান, ব্যারিষ্টার শোয়াইবের বাবা ড. মাওলানা আবদুর রহিম ইংল্যান্ডের বার্মিংহাম মসজিদের গ্র্যান্ড ঈমাম ছিলেন। এ বিষয়টি নোয়াখালীবাসীদের জন্য বিশেষ গর্বের। তেমনি গাইয়ুম কন্যা নোয়াখালীর পুত্রবধু বিষয়টিতেও নোয়াখালীবাসী গর্বিত।

ব্যারিষ্টার শোয়াইবের মুছাপুর গ্রামের বাড়িতে যোগাযোগ করে জানা গেছে, ব্যারিষ্টার দানিয়া মামুন কখনও তার শ্বশুর বাড়িতে আসেননি। বর্তমানে এ দম্পতি লন্ডনে বসবাস করছেন বলে জানেন তারা।