মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের মধ্যকার শীর্ষ সম্মেলন নিশ্চিত করতে তৎপরতা চালাচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইন এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প দুইজনই রোববার টেলিফোনে কথা বলেছেন। আগামী ১২ জুন সিঙ্গাপুরে ট্রাম্পের সঙ্গে কিমের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। পরমাণু অস্ত্র ত্যাগ করতে
যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে চলমান যৌথ সামরিক মহড়ার জের ধরে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে বুধবারের শীর্ষ পর্যায়ের সংলাপ স্থগিত করেছে উত্তর কোরিয়া। পিয়ংইয়ংয়ের তরফ থেকে বলা হয়েছে, এই সামরিক মহড়া কোরীয় উপদ্বীপে দুই কোরিয়ার উষ্ণ সম্পর্কের জন্য হুমকি। এদিকে ১২ জুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা
কিম জং উন, কিম জং ইল, বা কিম ইল সুং – এসব নাম শুনলে অনেকেরই মনে পড়বে মাত্র তিনজন লোকের কথা- যারা বিভিন্ন সময় উত্তর কোরিয়ার নেতা ছিলেন। কিন্তু উত্তর কোরিয়ার প্রতিবেশী দক্ষিণ কোরিয়ায় এমন তিনজন লোক রয়েছেন যাদের এই একই নাম রেখেছিলেন তাদের বাবা-মায়েরা। এই তিন কিম- এরা সবাই
দক্ষিণ ও উত্তর কোরিয়া আগামীকাল ১৬ মে সীমান্তবর্তী গ্রাম পানমুনজমে উচ্চপর্যায়ের আলোচনায় বসতে সম্মত হয়েছে। মঙ্গলবার সিউল একত্রীকরণ মন্ত্রণালয় এ কথা জানায়। খবর সিনহুয়া’র। মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দুই কোরিয়ার শীর্ষ কর্মকর্তারা পানমুনজমের পিস হাউসে আলোচনায় বসবেন। এ সময়ে তারা পানমুনজম ঘোষণা জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করবেন। দক্ষিণ কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার একদল অ্যাক্টিভিস্টের পিয়ংইয়ং বিরোধী লিফলেট সরবরাহ ঠেকিয়ে দিলো দেশটির পুলিশ। শনিবার উত্তর কোরিয়ায় সেসব লিফলেট সরবরাহ ঠেকিয়ে দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার পুলিশ। খবর এএফপি। শনিবার সীমান্তবর্তী পাজু সিটিতে অবস্থিত একটি পার্কে ২০ জনের মতো বিক্ষোভকারী একত্রিত হয়। এ সময় পাঁচ হাজার লিফলেট, প্লাস্টিক ব্যালুন ও গ্যাস ক্যানিস্টার বহনকারী একটি
সামরিক ব্যয়ে শীর্ষ দশে রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। গত কয়েক দশক ধরে উত্তর কোরিয়ার সাথে যুদ্ধাবস্থার উত্তেজনা পার করেছে দেশটি। উত্তর কোরিয়ার হুমকি মোকাবেলায় প্রতিনয়ত বাড়িয়েছে সামরিক ব্যয়। সামরিক ব্যয়ে দশম অবস্থানে থাকা দক্ষিণ কোরিয়া ২০১৭ সালে ৩৯.২ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে। স্নায়ুযুদ্ধের পর গত বছর রেকর্ড পরিমাণ বৈশ্বিক সামরিক ব্যয়
উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মাঝে শান্তিচুক্তির আভাস মিললেও এখনও দক্ষিণ কোরিয়াতে মার্কিন সেনারা অবস্থান করবে বলে জানিয়েছেন দক্ষিণ কোরীয় প্রেসিডেন্ট ভবনের মুখপাত্র ইউ কিয়ম। প্রেসিডেন্ট মু জায়ে ইনকে উদ্ধৃত করে তিনি বলেন, চুক্তির সঙ্গে মার্কিন সেনাদের অবস্থানের কোনও সম্পর্ক নেই। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা
দুই কোরিয়ার মধ্যকার ঐতিহাসিক সম্মেলনের আয়োজনের পিছনের নায়ক কে? শুক্রবার পানমুনজামে উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং উন ও দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন যে ইনের মধ্যে বৈঠক ফলপ্রসূ হওয়ার পর নৈপথ্যের নায়ক নিয়ে আলোচনা চলছে সর্বত্র। কোরিয়ান মিডিয়াও অনেককে সামনে এনেছে। ট্রাম্প, মুন নাকি কিম? আলোচনায় থাকা এই তিনজনকে ছাড়িয়ে আরেকজনের
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন এবং উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উনের ঐতিহাসিক সম্মেলনকে ঘিরে চলছে আলোচনা। সম্মেলন শেষে দুই নেতার শান্তির বার্তার সুবাতাস বয়েছে সারাবিশ্বে। দুই দেশের সীমান্তগ্রাম পানমুনজমে দুই নেতার যৌথ ঘোষণার মূল বার্তাগুলো এক নজরে দেখে নেওয়া যাক। ১। দুই দেশ কোরীয় উপদ্বীপকে পরমাণুমুক্ত হিসেবে গড়ে
এক দশকের বেশি সময় পর বৈঠকে বসতে চলেছেন উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার দুই নেতা। আগামীকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে নয়টায় প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন এবং কিম জং উন পানমুনজমের মিলিটারি ডিমারকেশন লাইনে সাক্ষাত করবেন। এরপরই দুই নেতা অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে যোগ দিবেন। সকাল সাড়ে দশটায় আলোচনায় মিলিত হবেন দুই