সৌদি আরবের রিয়াদে বসবাসরত অবৈধ বাংলাদেশিরা সরকার ঘোষিত নির্ধারিত ফি দিয়ে দেশে যেতে পারবেন। রিয়াদ বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম কল্যাণ উইংয়ের সহযোগিতায় বিশেষ প্রত্যাবাসন কর্মসূচি প্রদান করবে লেবার অফিস। সৌদি সরকারের নির্দেশনায় দূতাবাসে বিশেষ প্রত্যাবাসন কর্মসূচির কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে এবং গতকাল থেকে নির্ধারিত ফি পরিশোধ করে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ইক্সপাট্রিয়েট ডিজিটাল
সৌদি আরবে অবৈধ প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাধারণ ক্ষমায় বিনামূল্যে দেশে ফেরার কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাস। রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। ফলে অবৈধ প্রবাসী বাংলাদেশিদের এখন থেকে প্রবাসী সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফি দিয়ে দেশে ফিরতে হবে। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রবাসীরা। যদিও দূতাবাস বলছে, প্রবাসী
লেবাননে অবৈধভাবে বসবাসকারীদের দেশে স্বেচ্ছায় ফিরে আসতে শর্ত সহজ করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। দেশে ফিরে আসতে প্রবাসীরা তিন ধাপে আবেদন করতে পারবেন। ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান লেবাননে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আব্দুল মোতালেব সরকার। স্থানীয় সময় বিকেলে বৈরুত দূতাবাসের হলরুমে এ এক
মালয়েশিয়ায় এখন অবৈধ শ্রমিকদের দুঃসময় চলছে। কোনোভাবেই অবৈধ অভিবাসীরা আর সেদেশে থাকতে পারবেন না। আজ বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) থেকে শুরু হওয়া ‘বিফোরজি’ কর্মসূচি চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে অবৈধ শ্রমিকদের নিজ নিজ দেশে ফিরতে হবে। এক্ষেত্রে আবেদনকারীর অরিজিনাল পাসপোর্ট, যাদের পাসপোর্ট নেই তাদের দূতাবাস থেকে ট্রাভেল
মালয়েশিয়া থেকে অবৈধ অভিবাসীদের ফেরাতে দেশটির সরকার নতুন কর্মসূচি চালু করেছে। যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘ব্যাক ফর গুড’। আগামী পাঁচ মাসে এই কর্মসূচির আওতায় সেখান থেকে অবৈধ বাংলাদেশিরা দেশে ফিরতে পারবেন। এজন্য তাদের খরচ করতে হবে মাত্র ১৪ হাজার ৩০০ টাকা। মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ হাইকমিশন জানিয়েছে, যেসব বাংলাদেশির মালয়েশিয়ায় প্রবেশের কোনো
যুক্তরাষ্ট্রে কাগজপত্রবিহীন বা অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরুর পর বাংলাদেশিদের মাঝে আতঙ্ক বেড়েছে। নিউ ইয়র্ক লস, এঞ্জেলেস ও শিকাগোসহ যুক্তরাষ্ট্রের বড় বড় ৯টি শহরে রোববার থেকে কাগজপত্রবিহীন অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হয়েছে। বহিষ্কারাদেশ পাওয়া ২ হাজার অবৈধ অভিবাসীকে ধরে ফেরত পাঠানোই এ অভিযানের মূল লক্ষ্য। ইতোমধ্যে কিছু কিছু বাংলাদেশি অভিবাসীও
যুক্তরাজ্যে থাকা অনিয়মিত ও অবৈধ বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠাতে ঢাকার সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আদলে একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর (এসওপি) সই করতে চায় ব্রিটিশ সরকার। তবে এতে রাজি নয় বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র এ তথ্য জানায়। জানা যায়, বুধবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় দুই দেশের মধ্যে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া তৃতীয় কৌশলগত
জর্ডানে অবৈধভাবে বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের বৈধ হওয়ার সুযোগ দিয়েছে দেশটির সরকার। রাজকীয় ফরমায়েশ এর মাধ্যমে এই ঘোষণা দেয়া হয়। বাংলাদেশ দূতাবাস আম্মান বিজ্ঞপ্তিতে মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। দূতাবাসের প্রথম সচিব (শ্রম) মনিরুজ্জামান স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জর্ডানে কাগজপত্রহীন যেসব প্রবাসী বাংলাদেশি রয়েছে তাদের দেশটির সরকার সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা
অবৈধ শ্রমিকদের বৈধ হওয়ার নিবন্ধনের সময় শেষ হচ্ছে আজ রোববার (৩১ ডিসেম্বর)। মালয়েশিয়ায় বসবাসরত অবৈধ অভিবাসীদের বৈধভাবে কাজ করার সুযোগ দেয়ার লক্ষ্যে সে দেশের সরকার ২০১৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কিছু শর্ত দিয়ে রিহায়ারিং প্রোগ্রাম শুরু করে। এ সময়ের মধ্যে যারা রিহায়ারিং প্রোগ্রামে নিবন্ধন করে বৈধ না হবে তাদের বিরুদ্ধে