দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে সব ধরনের আন্তঃকোরিয়ান যোগাযোগ বন্ধ রাখার কথা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। এমনকি দুই দেশের নেতাদের যোগাযোগের হটলাইনও বন্ধ থাকবে। দক্ষিণ কোরিয়াকে ‘শত্রু’ উল্লেখ করে উত্তর কোরিয়া জানায়, এটি আগামীতে দেশটির বিরুদ্ধে নিতে নেওয়া কয়েকটি পদক্ষেপের একটি মাত্র। বিবিসি জানায়, মঙ্গলবার (৯ জুন) থেকে উত্তর কোরিয়ার সীমান্তবর্তী শহর কেসংয়ে
কিম পরিবারের শাসনকালে বহু বিতর্কিত নির্দেশের সাক্ষী থেকেছেন উত্তর কোরিয়ার নাগরিকরা। এবার নাগরিকদের জন্য নতুন ফরমান জারি করলেন একনায়ক কিম জং উন। উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতার নির্দেশ, বাড়ি অপরিষ্কার রাখলেই হবে জরিমানা, এমনকী যেতে হতে পারে জেলেও। গত মে মাসে একনায়কদের উপর ‘মাই ফেভারিট ডিকটেটরস’ নামের একটি বই প্রকাশ করেন
দক্ষিণ কোরিয়া থেকে উত্তর কোরিয়াবিরোধী বার্তা জুড়ে দেওয়া বেলুন সীমান্তের ওপারে পাঠানোর তৎপরতা বন্ধের পরিকল্পনা করছে সিউল কর্তৃপক্ষ। এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে ‘উত্তেজনা সৃষ্টিকারী’ উল্লেখ করে এ ব্যাপারে আইন প্রণয়নের ঘোষণা দিয়েছে তারা। উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জং উনের বোন কিম ইয়ো জং সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়া থেকে তাদের দিকে বেলুন
দেশে একজনও করোনা রোগী নেই বলে এতদিন জোর গলায় দাবি করে আসছিল উত্তর কোরিয়া। তবে বিশেষজ্ঞদের ধারণা দারিদ্র্যপীড়িত দেশটি সম্ভবত সংক্রমণ শনাক্ত করতে পারছে না; সেখানে প্রাদুর্ভাব শুরু হলে তা ভয়াবহ প্রাণঘাতী হতে পারে। অবশেষে করোনা মোকাবেলায় উদ্যোগ নিয়েছে কিম জং উনের দেশ। হাঁপানি ও সাধারণ সর্দি-কাশির লক্ষণযুক্ত ব্যক্তিদেরকে কোয়ারেন্টিন
বেশ কিছুদিন ধরে শোনা যাচ্ছে উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন অসুস্থ। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যম এই খবর প্রকাশ করছে। তবে কিম জং কোথায় আছেন, কেমন আছেন তা নিয়ে বুধবার কোনো মন্তব্য করেনি দেশটির গণমাধ্যম। বরং দেখা যাচ্ছে, কিম জং-উনের অর্জন নিয়ে প্রতিবেদন ছেপেছে উত্তর কোরিয়ার গণমাধ্যম। এতে কিমের পুরনো ও তারিখবিহীন
দক্ষিণ কোরিয়ায় সদ্য অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে জয়লাভ করে বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছেন চিরশত্রু প্রতিবেশী দেশ উত্তর কোরিয়া থেকে পালিয়ে আসা এক কর্মকর্তা। এমনই সংবাদ প্রকাশ করছেন বিবিসি। থায়ে ইয়ং হু নামের এই উত্তর কোরীয় নাগরিক রাজধানী সিউলের অন্তর্গত গ্যাংনাম নির্বাচনী এলাকা থেকে ৫৮ দশমিক ৪ শতাংশ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি
জনগণের উদ্দেশে দেয়া রাষ্ট্রীয় ভাষণে উত্তর কোরিয়া কর্তৃপক্ষ প্রথমবারের মতো গত মার্চের শেষের দিকে দেশটিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী পাওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে। এর আগে, পিয়ংইয়ংয়ের সরকারি কর্মকর্তারা দেশে কোনো করোনা রোগী নেই বলে যে দাবি করেছিলেন তার সঙ্গে এই ভাষণ সাংঘর্ষিক। বিভিন্ন সংস্থা এবং পর্যবেক্ষণকারী গ্রুপগুলোর এক অনুষ্ঠানে সরকারি কর্মকর্তারা
করোনাভাইরাসের থাবায় যেখানে কুপোকাত গোটা বিশ্ব; সেখানে নির্বিকার উত্তর কোরিয়া। উন্নত দেশগুলো যখন রীতিমত নাকানি-চুবানি খাচ্ছে পরিস্থিতি সামাল দিতে; তখন একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করছে পিয়ংইয়ং। ইউরোপ-আমেরিকার মতো দেশ রীতিমত হিমশিম খাচ্ছে পরিস্থিতি সামল দিতে। সেখানে গেলো মাসে চার দফায় ৯টি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে কিম জং উনের দেশ। চলতি
গত ১৫ এপ্রিল ছিল উত্তর কোরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা ২য় কিম সাংয়ের জন্মদিন। প্রতিবছরই তার জন্মদিনকে কেন্দ্র করে উত্তর কোরিয়ায় নানা ধরনের আয়োজন করা হয়। গত বছরগুলোতে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ এবং বিশালাকারে সেনাবহর প্রদর্শন করতে দেখা গেছে। এমনকি দেশটির ক্যালেন্ডারের যাত্রাও শুরু হয়েছে এপ্রিলের ১৫ তারিখ থেকেই। কিন্তু এ বছরের চিত্র অনেকটাই ভিন্ন।
উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং উন তার স্টেট এফেয়ার্স কমিশনে (এসএসি) ব্যাপক বদবদল ঘটিয়েছেন। সোমবার সরকারি সংবাদ মাধ্যম এ খবর জানিয়ে বলেছে, কমিশনের এক তৃতীয়াংশেরও বেশি সদস্যকে রদবদল করা হয়। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী এসএসি’র চেয়ারম্যান কিম জং উন। দেশটির নাম সর্বস্ব পার্লামেন্ট সুপ্রিম পিপলস এসেম্বলীতে রোববার এসএসি’র ১৩ সদস্যের