করোনা মহামারিতেও গত বছরের চেয়ে আরও এক ধাপ এগিয়েছে মালয়েশিয়ার পাসপোর্ট। দেশটির পাসপোর্ট এখন বিশ্বের ১৩তম শক্তিশালী পাসপোর্টের স্থান পেয়েছে। এতে করে হেনলি পাসপোর্ট সূচকের নতুন সংস্করণ অনুযায়ী, মালয়েশিয়ার পাসপোর্টধারীরা বিশ্বের ১৭৭টি দেশে ভিসামুক্ত বা অন অ্যারাইভাল ভ্রমণের সুবিধা পাবেন। এশিয়া অঞ্চলের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট হিসেবে অবস্থান ধরে রেখেছে
দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলের ব্যায়ামাগারে (জিমনেশিয়াম) গান বাজানোয় বিধিনিষেধ জারি করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। সিউলসহ পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের সকল জিমে ১২০ বিপিএম (বিটও পার মিনিট) টেম্পোর বেশি বিট রেটের কোনো গান বাজাতে নিষেধ করা হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, মূলত মহামারি করোনার সংক্রমণ ঠেকাতেই এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। গানের পাশাপাশি
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ৯৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে পুরুষ ৫৯ জন ও নারী ৩৭ জন। ৯৬ জনের মধ্যে ৯৪ জন হাসপাতালে ও বাসায় দুইজনের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল নয় হাজার ৯৮৭ জনে। এ সময়ে দেশের সরকারি ও বেসরকারি
চলমান করোনা মহামারী মোকাবেলায় বাংলাদেশকে ৪২৫ কোটি টাকা (৫ কোটি মার্কিন ডলার) ঋণ সহায়তা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার। ‘দক্ষিণ কোরিয়ার ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন ফান্ড (ইডিসিএফ)’ থেকে এ ঋণ দেয়া হবে। সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে এক চিঠির মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। করোনা মোকাবেলায় সরকার গত
করোনাভাইরাস মহামারি মোকাবিলায় এবার সেনাবাহিনী নামাতে যাচ্ছে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া। গত কয়েকদিনের সংক্রমণ তথ্য বিশ্লেষণ করে দুই দেশেই তৃতীয় ঢেউ ছড়িয়ে পড়েছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাই এবার মারণ রোগের থাবা গুঁড়িয়ে দিতে সেনাতেই ভরসা রাখছে সিউল ও টোকিও। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এখবর জানিয়েছে। জাপানি সংবাদমাধ্যমের খবর
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে আরও ২৮ জন মারা গেছেন। এর মধ্যে পুরুষ ১৭ জন ও নারী ১১ জন। ২৮ জনের সবাই হাসপাতালে মারা যান। এ নিয়ে ভাইরাসটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল পাঁচ হাজার ৭ জনে। করোনাভাইরাস শনাক্তে গত ২৪ ঘণ্টায় ১০২টি পরীক্ষাগারে ১৪ হাজার ২৪৪টি নমুনা
বিদেশে প্রায় ১৬৮টি দেশে ছড়িয়ে আছেন বাংলাদেশিরা। সেসব দেশের প্রায় সবই এখন করোনায় কমবেশি আক্রান্ত। প্রবাসী বাংলাদেশিরাও আক্রান্ত হয়েছেন। অনেকে মৃত্যুবরণও করেছেন। ব্র্যাকের তথ্য অনুযায়ী, করোনার কারণে বিদেশের মাটিতে মোট ১৯টি দেশে অন্তত ১ হাজার ৩৭৭ জন বাংলাদেশি প্রাণ হারিয়েছেন। বিভিন্ন দেশে আক্রান্ত হয়েছেন ৭০ হাজার। ৫ জুলাই পর্যন্ত পাওয়া
মহামারি করোনাভাইরাসে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বিপর্যস্ত হয়ে পড়লেও উত্তর কোরিয়ায় থাবা বসাতে পারেনি। দেশটির নেতা কিম জং উন দাবি করেছেন, প্রাণঘাতী ভাইরাসটি ঠেকাতে তার দেশ ‘উজ্জ্বল সাফল্য’ দেখিয়েছে। তবে কেউ করোনায় আক্রান্ত হননি বা মারা যাননি তিনি এমন দাবি করলেও তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ করছেন বিশ্লেষকরা। গত মে মাসে কিছু
মহামারি করোনাভাইরাসের থাবায় থমকে গেছে পুরো বিশ্ব। বদলে গেছে স্বাভাবিক জীবন ব্যবস্থা। ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে কুয়েত সরকার ইতোমধ্যে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ফলে ধাপে ধাপে ফিরছে স্বাভাবিক অবস্থা। ৩০ জুন দ্বিতীয় ধাপে কিছু সংখ্যক প্রতিষ্ঠান চালু হলে অল্প কিছু বাংলাদেশি প্রবাসী কাজ ফিরে পেয়েছে। তবে বেশিরভাগ প্রবাসী এখনও কর্মহীন বেকার
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৭৭৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। সব মিলিয়ে করোনা শনাক্ত হলো ১ লাখ ৪৯ হাজার ২৫৮ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে ৪১ জনের মৃত্যু হয়েছে। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ১ হাজার ৮৮৮ জন। দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে আজ বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত