দক্ষিণ কোরিয়ার উপর দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র আর তাদের বোমারু বিমান উড়াবে না। এ ধরণের মিশন বন্ধে সিউলের অনুরোধের প্রেক্ষিতে তারা এমন ঘোষণা দিলো। সোমবার এক মার্কিন জেনারেল একথা জানান। খবর এএফপি’র। উইএস প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের প্রধান জেনারেল চার্লস ব্রাউন পেন্টাগনে সাংবাদিকদের বলেন, উত্তর কোরিয়ার পরমাণু কর্মসূচির ব্যাপারে চলমান কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে সহায়তার
সিঙ্গাপুর সামিটে স্বাক্ষরিত পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের চুক্তি দ্রুত বাস্তবায়ন করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়াকে তাগিদ দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। শুক্রবার দেশটির প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন বলেন, দ্রুত চুক্তি বাস্তবায়ন না হলে চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী দু’দেশের নেতা বিশ্ববাসীর তোপের মুখে পড়তে পারেন। শুক্রবার সিঙ্গাপুরে এক সম্মেলনে তিনি এ আহ্বান জানান। এ খবর দিয়েছে
যখন উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার দুই নেতা এক ঐতিহাসিক বৈঠকে মিলিত হলেন, এশিয়াজুড়ে পুঁজিবাজারে দেখা মিলল কেবল স্বস্তির সুবাতাস। কেনই বা হবে না? দুই নেতা যে কোরিয়ান উপত্যকাকে পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত করার পথে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন! কিন্তু এই সংবাদে বিশ্বের বড় বড় সমরাস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ারের মূল্যপতন হয়েছে। মার্কিন
কোরিয় উপদ্বীপের কাছে বিমান মহড়া চালিয়েছে আমেরিকা, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া। মঙ্গলবার রাতে জাপান সাগরের ওপরে এ মহড়া চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন সেনাবাহিনী। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যুদ্ধের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য এই ত্রিদেশীয় মহড়া চালানো হয়। মার্কিন প্রশান্ত মহাসাগরীয় কমান্ডের বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, মহড়ার মধ্য দিয়ে মিত্রদের সঙ্গে বিনা
কোরিয়া উপদ্বীপে যুদ্ধ শুরু হলে কেউ জিতবে না বলে জানিয়েছে চীন। উত্তর কোরিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে টানটান উত্তেজনার মধ্যে মঙ্গলবার বেইজিং এ ধরনের মন্তব্য করল। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মুখপাত্র সংবাদ সম্মেলনে জানান, কোরিয়া উপদ্বীপে যুদ্ধ শুরু হলে কেউই জিততে পারবে না। কেবল এই অঞ্চলের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বরাবরই পিয়ংইয়ং এবং ওয়াশিংটনকে