বুকভরা স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমিয়েছেন ১ কোটির বেশি বাংলাদেশি। মা-বাবা, ভাই-বোন, ছেলে-মেয়ের সুখের জন্য ৬ বছর আগে মধ্যপ্রাচ্যের ধনী দেশ কাতারে আসেন মনির হোসেন। সবকিছু ঠিকঠাকই চলছিল। ভয়াবহ এক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাস জীবনের স্বপ্ন এক নিমিষেই চুরমার হয়ে যায় তার। দুর্ঘটনায় হারান দুটি পা। জানা গেছে, মনির
মালয়েশিয়ার বিভিন্ন কোম্পানি থেকে বাংলাদেশি কর্মীদের ক্ষতিপূরণ আদায় করা হয়েছে। সক্রিয় আইনি সহায়তায় ১১ মাসে ৩ কোটি ৫ লাখ ৮ হাজার ৮৫৯ টাকার ক্ষতিপূরণ আদায় করতে সক্ষম হয়েছে দেশটির বাংলাদেশ হাইকমিশন। এ ছাড়াও বকেয়া বীমার টাকা আদায়ের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে জানান মিশনের সংশ্লিষ্টরা। তবে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিরা কর্মরত অবস্থায় বকেয়া,
বিমান যাত্রীদের ক্ষতিপূরণের পরিমাণ বাড়িয়ে ‘আকাশ পথে পরিবহন (মন্ট্রিল কনভেনশন, ১৯৯৯) আইন, ২০১৯’ এর খসড়া নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। খসড়া আইন অনুযায়ী বিমান দুর্ঘটনায় কেউ মারা গেলে তার পরিবারকে এক কোটি ৪০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। ক্ষতিপূরণ না দিলে বিমান কোম্পানিকে সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ড বা ১০০ কোটি টাকা
ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত পাঁচ বাংলাদেশির পরিবারকে। মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাস কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। শুক্রবার রাতে দেশে এসেছে ওই পাঁচজনের মরদেহ। কুয়ালালামপুর বাংলাদেশ দূতাবাস জানায়, লাশ হস্তান্তরকালে প্রত্যেক পরিবারকে সরকারের ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ তহবিল থেকে দাফনের জন্য ৩৫ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়। পরে ক্ষতিপূরণ বাবদ প্রত্যেক
মালয়েশিয়া সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রায়ই বিভিন্ন দুর্ঘটনায় প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকরা প্রাণ হারাচ্ছেন। কর্মস্থলে দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করার পর নিহতদের পরিবার ক্ষতিপূরণ পাওয়ার দাবিদার হন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো যুগ পোরোলেও সেই ক্ষতিপূরণ পাওয়ার জন্য তাদের অপেক্ষার প্রহর আর শেষ হয় না। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ দূতাবাস ও সংশ্লিষ্ট সরকারি দফতরগুলো যথাযথ ভূমিকা
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় হাত হারানো তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী রাজীব হাসানের দুই ভাইকে এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে বিআরটিসি ও স্বজন পরিবহনকে নির্দেশে দিয়েছেন হাইকোর্ট। মঙ্গলবার বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী ও বিচারপতি একেএম জহিরুল হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদেশে বলা হয়, বিআরটিসি ও স্বজন পরিবহনকে আগামী এক মাসের
মালয়েশিয়ায় ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন লিফট ছিঁড়ে নিহত তিন বাংলাদেশি। গত ১৩ এপ্রিল দূতাবাসের শ্রম কাউন্সিলর মো. সায়েদুল ইসলামের কাছে সুটেরা উতামা স্কোডাই কোম্পানি কর্তৃপক্ষ নিহত তিন বাংলাদেশির পরিবারকে ২৫ হাজার করে মোট ৭৫ হাজার রিঙ্গিতের ক্ষতিপূরণের চেক হস্থান্তর করে। চলতি মাসের ৮ এপ্রিল মালয়েশিয়ার জোহরবারুর ফরেস্ট সিটিতে নির্মাণাধীন ৫০তলা ভবনের ৩২তলা
নেপালের কাঠমান্ডুতে ত্রিভুবন বিমানবন্দরে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। এতে ২৮ বাংলাদেশীসহ ৫১ জন নিহত হয়। এ ঘটনায় নিহতদের পরিবারের দাবির প্রেক্ষিতে প্রত্যেক পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা জানিয়েছে ইউএস-বাংলা। জানা যায়, এয়ারলাইন্সটি ইংল্যান্ডের প্রখ্যাত কে এম দাস্তুর ও বাংলাদেশের সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স এ দুইটি ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির আওতায় ছিল। এরই মধ্যে দুইটি
সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটের আরোপিত অবরোধে কয়েক বিলিয়ন মার্কিন ডলার ক্ষতিপূরণ আদায়ে আইনি লড়াই শুরুর ঘোষণা দিয়েছে কাতার। ক্ষতিপূরণ আদায় ও মামলা করার লক্ষ্যে একটি কমিটি গঠনের কথা জানিয়েছেন দেশটির অ্যাটর্নি জেনারেল। ক্ষতিপূরণের অর্থ দেশের জনগণ ও কোম্পানিকে দিয়ে সহায়তা করা হবে। সিএনএনের খবরে বলা হচ্ছে, ওই কমিটির কাছে ব্যক্তি ও
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যেসব কোরীয় যৌন দাসী জাপানী সেনা কর্মকর্তা ও জওয়ানদের মনোরঞ্জনে বাধ্য হয়েছিলেন, তাদের ক্ষতিপূরণ দেবে জাপান। এজন্য দক্ষিণ কোরিয়াকে প্রায় সাড়ে আট মিলিয়ন মার্কিন ডলার দেবে জাপান। সিউলে অনুষ্ঠিত দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠকে এই ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত এলো আজ। বিষয়টি নিয়ে দুই দেশের বৈরিতা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকেই