তারুণ্য নির্ভর একটি দল নিয়ে দিল্লি ক্যাপিটালস যে এতদুর আসবে, সেটা কল্পনাও করেনি কেউ। তবুও, স্বপ্নের ফাইনালের একেবারে সামনে দাঁড়িয়ে দিল্লিকেই অনেকে ফেবারিট ধরে নিয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর পারলো না তারা। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে দিল্লির স্বপ্ন চূর্ণ করে দিয়ে ফাইনালে উঠে গেলো চেন্নাই সুপার কিংস। জয়ের জন্য মাত্র ১৪৮ রানের
আইপিএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তিনবার করে শিরোপা জেতার রেকর্ড রয়েছে মুম্বাই ইন্ডিয়ানস এবং চেন্নাই সুপার কিংসের। চলতি আসরে দুই দলেরই মিশন অন্যকে ছাড়িয়ে যাওয়ার। সে মিশনে আপাতত প্রথম লাফটা দিল মুম্বাই। কোয়ালিফায়ার-১ এর ম্যাচে চেন্নাই সুপার কিংসকে ৬ উইকেটের ব্যবধানে হারিয়ে ফাইনালে পৌঁছে গেছে মুম্বাই। তবে বাদ পড়েনি চেন্নাই। তারা অপেক্ষায়
নিষেধাজ্ঞার কারণে গত দুই বছর ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে খেলা হয়নি চেন্নাই সুপার কিংসের। তারা ফিরল ১১তম আসরে এবং জিতে নিল তৃতীয় শিরোপা। শেন ওয়াটসনের অসাধারণ এক সেঞ্চুরিতে সানরাইজ হায়দরাবাদকে ৮ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হলো তারা। ২০১০ ও ২০১১ সালে টানা শিরোপা জিতেছিল চেন্নাই। রবিবারের ফাইনালে হায়দরাবাদের কাছে তারা ১৭৯ রানের টার্গেট
আইপিএলের অন্যতম শক্তিশালী দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে হারিয়ে ফাইনালে পৌঁছে গেল মহেন্দ্র সিং ধোনির চেন্নাই সুপার কিংস। প্রথম কোয়ালিফায়ারে সাকিব আল হাসানদের তারা হারিয়েছে ২ উইকেটের ব্যবধানে। মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামকে বলা হয় রান প্রসবিনী। কিন্তু আইপিএলের প্রথম কোয়ালিফায়ারে রান উঠলো না মোটেও। প্রথম ব্যাট করতে নামা দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ১৩৯ রান
প্লে-অফের টিকিট থেকে ১টি জয় দূরে ছিল চেন্নাই সুপার কিংস। ম্যাচে প্রতিপক্ষ এবারের আসরের সেরা দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ হওয়াতে জয়ের ব্যাপারে নিশ্চয়তা ছিল না দুইবারের আইপিএল চ্যাম্পিয়নদের। তবে আম্বাতি রাইডুর সেঞ্চুরি এবং শেন ওয়াটসনের হাফসেঞ্চুরিতে ভর করে সহজেই সাকিব আল হাসানের হায়দরাবাদকে হারিয়ে দ্বিতীয় দল হিসেবে তারা নিশ্চিত করেছে প্লে’অফের
আইপিএলে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষস্থান নিয়ে চলছে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতা। কখনো সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, তো কখনো চেন্নাই সুপার কিংস। আবার কখনো কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব উঠে আসছে শীর্ষে। এবার ঘরের মাঠে রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুকে ৬ উইকেটে হারিয়ে পুনরায় পয়েন্ট টেবিলের ১ নম্বর স্থান দখল করেছে চেন্নাই। ব্যাঙ্গালুরুর করা ১২৭ রানের জবাবে ২ ওভার এবং
লক্ষ্যটা খুব ছোট ছিল না। কলকাতা নাইট রাইডার্সের সামনে ১৭৮ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়েছিল চেন্নাই সুপার কিংস। কিন্তু এই লক্ষ্যকেও মামুলি বানিয়ে ছাড়লেন শুভমান গিল আর দীনেশ কার্তিক। এই যুগলের ব্যাটে চড়ে চেন্নাইকে ৬ উইকেট আর ১৪ বল হাতে রেখে হারিয়েছে কলকাতা। ৩৬ বলে ৬ বাউন্ডারি আর ২ ছক্কায় হার