উত্তর কোরিয়া দেশটিকে বাদ দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়াকে ভর্ৎসনা করার জন্য জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। পিয়ংইয়ং সিউলের সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়ায় জাতিসংঘ মহাসচিব দুঃখ প্রকাশ করার পর উত্তর কোরিয়া এ প্রতিক্রিয়া জানাল। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, দুই কোরিয়ার সম্পর্ক নিয়ে জ্ঞান বহির্ভূত এ ধরনের বেপরোয়া
পিয়ংইয়ংকে ফের আলোচনা শুরুর আহ্বান জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। শুক্রবার সুইডেনের পার্লামেন্টে দেওয়া ভাষণে এ আহ্বান জানান দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইন। একইসঙ্গে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের অঙ্গীকার বাস্তবায়নের জন্যও তিনি উত্তর কোরিয়ার প্রতি আহ্বান জানান। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ টাইমস। মুন জে-ইন বলেন, আন্তর্জাতিক স¤প্রদায়ের আস্থা অর্জন করতে
উত্তর কোরিয়া পরিষ্কার করে বলেছে, আমেরিকার পক্ষ থেকে পরমাণু হুমকি বন্ধ না হলে পিয়ংইয়ং কখনো একতরফাভাবে নিজের পরমাণু অস্ত্র কর্মসূচি বাতিল করবে না। দু দেশের মধ্যে যখন পরমাণু আলোচনা এবং উত্তর কোরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে অচলাবস্থা চলছে তখন পিয়ংইয়ং একথা বলল। উত্তর কোরিয়ার সরকারি বার্তা সংস্থা
উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রি ইয়ং-হো বলেছেন, তার দেশ কোরীয় উপদ্বীপকে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত করতে রাজি আছে। শনিবার সন্ধ্যায় রাশিয়ার সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৭০তম বার্ষিকী উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে তিনি তার দেশের এ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করেন। রি ইয়ং-হো বলেন, পরমাণু অস্ত্রের হুমকি থেকে কোরীয় উপদ্বীপকে মুক্ত করাই উত্তর কোরিয়ার
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে পরমাণু ইস্যুতে তার দেশের আলোচনা অব্যাহত থাকবে। রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ে উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে পর দক্ষিণ কোরিয়ায় পৌঁছে তিনি একথা বলেছেন। গত জুন মাসে সিঙ্গাপুরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কিম জং উনের মধ্যে বৈঠকের পর এ ইস্যুতে দু
উত্তর কোরিয়াকে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণে ওয়াশিংটন ‘গ্যাংস্টারের মতো’ আচরণ করছে বলে অভিযোগ করেছে পিয়ংইয়ং। দু’দেশের মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার পরই পিয়ংইয়ং এমন মন্তব্য করেছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও উত্তর কোরিয়া সফর করে দেশটির শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে যাওয়ার পরই ওয়াশিংটনের নিন্দা করেছে পিয়ংইয়ং। এসব বৈঠকে মার্কিন কর্মকর্তাদের আচরণকে
দক্ষিণ কোরিয়ার একদল অ্যাক্টিভিস্টের পিয়ংইয়ং বিরোধী লিফলেট সরবরাহ ঠেকিয়ে দিলো দেশটির পুলিশ। শনিবার উত্তর কোরিয়ায় সেসব লিফলেট সরবরাহ ঠেকিয়ে দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার পুলিশ। খবর এএফপি। শনিবার সীমান্তবর্তী পাজু সিটিতে অবস্থিত একটি পার্কে ২০ জনের মতো বিক্ষোভকারী একত্রিত হয়। এ সময় পাঁচ হাজার লিফলেট, প্লাস্টিক ব্যালুন ও গ্যাস ক্যানিস্টার বহনকারী একটি
আমেরিকার সঙ্গে যেকোনো ধরনের আলোচনার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন এশিয়ার কয়েকটি দেশ সফর শুরু করেছেন তখন এ ঘোষণা দিল পিয়ংইয়ং। উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কেসিএনএ জানিয়েছে, পিয়ংইয়ং নিজের পরমাণু অস্ত্রভাণ্ডার শক্তিশালী করার কাজ চালিয়ে যাবে এবং আমেকিরার সঙ্গে কোনো আলোচনায় বসবে না।
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ বাধলে প্রতিদিন দক্ষিণ কোরিয়ার ২০ হাজার মানুষ নিহত হবে বলে আশঙ্কা জানিয়েছেন মার্কিন বিমান বাহিনীর সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রব গিভেন্স। লস অ্যাঞ্জেলস টাইমসে দেয়া সাক্ষাৎকারে এই শঙ্কার কথা জানান তিনি। তবে উত্তর কোরিয়ার দুই কোটি ৮০ লাখ অধিবাসীর মধ্যে মৃতের সংখ্যা কি দাঁড়াতে পারে সে বিষয়ে
উত্তর কোরিয়া সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে আঘাত হানতে সক্ষম পরমাণু অস্ত্রবাহী আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র বা আইসিবিএম তৈরির কাছাকাছি পর্যায়ে চলে গেছে। আমেরিকার মূল ভূখণ্ডে এ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালানো যাবে বলে জানিয়েছে মার্কিন কৌশলগত কমান্ড। আমেরিকার ডানপন্থী থিংক ট্যাংক হাডসন ইন্সটিটিউটে দেয়া ভাষণে এ সব কথা বলেন মার্কিন কৌশলগত কমান্ডের প্রধান বিমানবাহিনীর