কোনো প্রবাসী এক হাজার ৫০০ ডলার রেমিট্যান্স পাঠালে তাকে কোনো প্রশ্ন না করে পাঠানো অর্থের বিপরীতে শতকরা ২ ভাগ আর্থিক সহায়তা দেয়া হবে। কিন্তু কেউ যদি এর বেশি অর্থ পাঠান তার কাছে কিছু কাগজপত্র চাওয়া হবে। তবে রেমিট্যান্স পাঠানোর কোনো ঊর্ধ্বসীমা বা আপার লিমিট থাকবে না বলে জানিয়েছেন অর্থ সচিব
চলতি অর্থবছরের (২০১৯-২০) বাজেটে রেমিট্যান্সের ওপর দুই শতাংশ হারে প্রণোদনা দেয়ার কথা বলা হয়েছে। নীতিমালা না হওয়ায় এখনো এটি কার্যকর করতে পারেনি সরকার। তবে অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন, গত পয়লা জুলাই থেকে যারা রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছে তাদের প্রত্যেককে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা দেয়া হবে। গতকাল সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন করে
প্রবাসীদের জন্য প্রথমবারের মতো সরকারের থেকে রেমিট্যান্স প্রেরণে প্রণোদনা পুরস্কার হাজারে ২০ টাকা ঘোষণা করার পর প্রবাসীদের পক্ষ থেকে সরকারকে ধন্যবাদ দিলেও ভিন্নমত পোষণ করছেন বেশিরভাগ প্রবাসী। তাদের দাবি, ‘আমরা বিশ টাকা চাই না, আমাদের এয়ারপোর্ট হয়রানিসহ অন্যান্য হয়রানি বন্ধ করা হোক এবং সেইসঙ্গে আরও মূল্যায়ন করা হোক বিশ্বের নানা
প্রবাসীদের জন্য সুখবর আসছে বাজেটে। তাদের পাঠানো রেমিট্যান্সে প্রণোদনা দেয়া হবে। প্রবাসীরা বছরে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠাবেন তার ওপর ২ শতাংশ হারে এ সুবিধা দেয়া হবে। আগামী বাজেটে এ বিষয়ে ঘোষণা থাকছে। এ খাতে বরাদ্দ রাখা হচ্ছে ২ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র
বৃহস্পতিবার ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের (৪১ ট্রিলিয়ন ওন) প্রণোদনা কর্মসূচির ঘোষণা দেয় দক্ষিণ কোরিয়া। দ্বিতীয় প্রান্তিকে দেশটির জিডিপির প্রবৃদ্ধি এক বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনিম্ন হওয়ায় মন্দার ঝুঁকি আছে বলে হুঁশিয়ার করেন অর্থমন্ত্রী ছোয়ে গিয়ং হুয়ান। তার এই হুঁশিয়ারির পরেই অর্থনীতিকে গতিশীল করতে প্রণোদনা কর্মসূচির উদ্যোগ নিল দেশটি। খবর চ্যানেল