দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট জুন জে-ইনকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোতে এই চিঠিটিকে কিমের ‘বিরল’ ব্যক্তিগত চিঠি হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। গতকাল রোববার চিঠি প্রাপ্তির কথা জানিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় জানিয়েছে, কিম শান্তি ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। বিবিসি বলছে, ওই চিঠিতে
পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ প্রক্রিয়াকে আরও ত্বরান্বিত করতে এবার সম্মেলন করার জন্য রাজি হয়েছে উত্তর এবং দক্ষিণ কোরিয়া। বৃহস্পতিবার দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের জ্যেষ্ঠ এক মুখপাত্র এ সম্মেলনের কথা জানিয়েছে বলে খবর প্রকাশ করেছে রয়টার্স। খবরটিতে বলা হয়, আগামী ১৮ থেক ২০ সেপ্টেম্বর উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিংইয়ংএ পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের ব্যবহারিক উপায় বের করার
আগামী সেপ্টেম্বরে উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্মেলনে বসতে যাচ্ছে দুই কোরিয়া। গতকাল সোমবার এ বিষয়ে দেশ দুটি সম্মত হয়েছে। গতকাল কোরিয়া উপদ্বীপের দুই দেশের বেসামরিক অঞ্চলে অনুষ্ঠিত উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠকে সেপ্টেম্বরে সম্মেলনের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়। এই সম্মেলনে যোগ দিবেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন। বিগত কয়েক দশকের
বাংলাদেশের কর্মীদের প্রশংসা করে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন বলেছেন কোরিয়াতে কর্মরত বাংলাদেশী কর্মীরা দুই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখছে। আজ প্রেসিডেন্ট মুনের আমন্ত্রণে সিউলস্থ বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম সাক্ষাত করতে গেলে তিনি এই কথা বলেন। প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে দক্ষিণ কোরিয়া দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সম্পর্ক উন্নয়নে
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে ইনের কাছে পরিচয়পত্র পেশ করেছেন বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম। আজ বিকেলে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ছং ওয়া দে’তে তিনি পরিচয়পত্র পেশ করেন। কোরিয়ান সরকারের রীতি অনুযায়ী যেকোন রাষ্ট্রদূত দক্ষিণ কোরিয়ায় দ্বায়িত্ব গ্রহণ করলে প্রেসিডেন্টের সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন এবং পরিচয়পত্র পেশ করেন। সদ্য