বাবরি মসজিদ ভাঙার দৃশ্য মঞ্চস্থ করেছে ভারতের কর্নাটকের রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) পরিচালিত একটি বিদ্যালয়। সামাজিকমাধ্যমে এমন একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, কাল্লাকা গ্রামে শ্রী রাম বিদ্যাকেন্দ্র হাইস্কুলের শিক্ষার্থীরা বাবরি মসজিদের পোস্টার ছিড়ে ‘বলো শ্রী রামচন্দ্র কি জয়’ বলে সেøাগান দিচ্ছে। স্কুলটির
ভারতের অযোধ্যায় অবস্থিত ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদে প্রথম হামলাকারী ব্যক্তি বলবীর সিং ইসলাম গ্রহণ করেছেন, নাম রেখেছেন মোহাম্মদ আমির। এটা পুরনো খবর। নতুন খবর, মসজিদ ভাঙ্গার সুতীব্র এক অনুশোচনা থেকে মোহাম্মদ আমির ইতিমধ্যে নির্মাণ করেছেন ৯০টি মসজিদ। সংবাদ সংস্থা আনাদোলুকে এক সাক্ষাৎকারে মোহাম্মদ আমির বলেছেন, শিব সেনার দলে যোগ দেয়ার পর
ভারতের অযোধ্যার বাবরি মসজিদ-রাম জন্মভূমি মামলা নিয়ে ভারতের সুপ্রিম কোর্টের দেয়া রায়ের পুনর্মূল্যায়নের দাবি তুলতে শুরু করেছেন দেশটির মুসলমান সমাজের অনেকে। রায় ঘোষণার ঠিক পরই যদিও মুসলমানদের একটা অংশ বলেছিলেন যে সর্বোচ্চ আদালতের রায় মেনে নিতেই হবে। কিন্তু গত এক সপ্তাহে সেই মনোভাব পাল্টিয়েছেন মুসলিম সমাজের ধর্মীয়-সামাজিক নেতা এবং আইনজ্ঞদের
ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের ৪৬তম প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ। দেশটির বহুল কাঙ্ক্ষিত বাবরি মসজিদ মামলার রায় দিয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে তিনি। আগামী ১৭ নভেম্বর অবসর নেবেন তিনি। অবসরের ঠিক সপ্তাহখানেক আগে দেশের অন্যতম বিতর্কিত মামলার রায় দিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ। ৩ অক্টোবর ২০১৮ তিনি প্রধান বিচারপতি হিসাব শপথ নিয়েছিলেন।
ভারতের অযোধ্যার আলোচিত বাবরি মসজিদ-রাম জন্মভূমি মামলার রায়ে মসজিদ নির্মাণে সরকারকে অন্যত্র পাঁচ একর জমি দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। দেশটির প্রধান বিচারক রঞ্জন গগৈর নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ সর্বসম্মতির ভিত্তিতে শনিবার এই রায় দিয়েছেন। এক দশক আগে আল্লাহাবাদ হাইকোর্টে হিন্দু ও মুসলমান মকদ্দমাকারীদের মাঝে জায়গাটি আনুপাতিক হারে
আলোচিত বাবরি মসজিদ মামলার রায় দিয়েছেন ভারতের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ। রায়ে বলা হয়েছে, অযোধ্যার বিতর্কিত জমি পাচ্ছেন হিন্দুরাই। এর ফলে সেখানে তৈরি হবে রামমন্দির। আর বিকল্প জমি দেয়া হবে মুসলিমদের। ভারতের প্রধান বিচারপতি ছাড়াও বেঞ্চে রয়েছেন বিচারপতি এসএ বোবদে, ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, অশোক ভূষণ এবং এস আব্দুল নাজির। শনিবার সকালে
ভারতের উত্তরপ্রদেশের বহুল আলোচিত ও প্রায় সাত দশকের পুরোনো বাবরি মসজিদের ভূমির মালিকানা মামলার রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে নতুন উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। শনিবার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দেশটির প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈর নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ ভারতের বর্তমান রাজনীতির অত্যন্ত স্পর্শকাতর এ মামলার রায় ঘোষণা করবেন। শুক্রবার রাত
ভারতের উত্তরপ্রদেশের অযোদ্ধায় ভেঙে ফেলা বাবরি মসজিদের স্থানে বিতর্কিত রাম মন্দির নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের বংশধর প্রিন্স হাবিউদ্দীন টুসি। বাবরি মসজিদের স্থানে রাম মন্দিরের নির্মাণ কাজে স্বর্ণের একটি ইটও দান করতে চান তিনি। শুধু তাই নয়, রামের জন্মভূমি এবং বাবরি মসজিদের স্থানের মালিকানা তার হাতে হস্তান্তর
১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারতের অযোধ্যা শহরে সপ্তদশ শতকে তৈরি এক ঐতিহাসিক স্থাপনা, বাবরি মসজিদ ভেঙ্গে ফেলেছিল উন্মত্ত হিন্দু জনতা। এ ঘটনার পর ভারতে যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে তাতে নিহত হয় প্রায় দু’হাজার মানুষ। বাবরি মসজিদ ভাঙ্গার প্রস্তুতি চলছিল আগে থেকেই এবং ঘটনার আগের দিন একদল হিন্দু স্বেচ্ছাসেবক এটির
এবার মুঘল সম্রাট শাহজাহানের প্রেমের সমাধি তাজমহল নিয়ে মুখ খুললেন উত্তর প্রদেশের অন্যতম প্রভাবশালী রাজনৈতিক দল সমাজবাদী পার্টির নেতা আজম খান। আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেছেন, বাবরি মসজিদের মতো তাজমহলও ধ্বংস হতে পারে। শুক্রবার (২০ অক্টোবর) স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে এমনটাই জানা গেছে। সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের বিজেপি বিধায়ক সংগীত সোম বলেন, ‘তাজমহল