প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। মঙ্গলবার (৩ মার্চ) দেশটির প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে-ইন এ ঘোষণা দেন। সরকারি সংস্থাগুলোকে ২৪ ঘণ্টা কাজ করার নির্দেশ দিয়ে মুন জায়ে-ইন বলেন, সমগ্র দেশ আজ এই সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধে প্রবেশ করল। মুন বলেন, করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে আমাদের ‘কবর’ পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য দেশের
উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উনের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সম্ভাব্য বৈঠক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জ্যা ইন। গতকাল নিউ ইয়র্কে এই দুই নেতার মধ্যে সাক্ষাত হয়। সিউলের গুপ্তচর সংস্থা জানিয়েছে, আগামী দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যেই ট্রাম্প
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিজের পছন্দের গরুর মাংস দিয়ে আপ্যায়ন করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন। জি-২০ সম্মেলন শেষ করে দক্ষিণ কোরিয়া সফরে গেলে ট্রাম্পকে এমন করে আপ্যায়ন করেন ওয়াশিংটনের মিত্র হিসেবে পরিচিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে ট্রাম্পেক গরুর মাংস দিয়ে মুন জায়ে ইনের এমন আপ্যায়নের খবর
চীনে ঝটিকা সফর করে এলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন মনে করছেন, এ সফরের পর যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলন শিগগিরই অনুষ্ঠিত হবে। গত জুনে সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত প্রথম শীর্ষ সম্মেলনের চেয়ে দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলনের অর্জন আরো সুনির্দিষ্ট হবে বলে তিনি আশা
কোরীয় উপদ্বীপে আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধের সমাপ্তি ঘোষণা করতে আমেরিকার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে-ইন। তিনি বলেন, উত্তর কোরিয়ার এই দাবি মেনে নিলে দেশটির সঙ্গে আমেরিকার কয়েক দশকের শত্রুতামূলক সম্পর্কের অবসান ঘটবে। উত্তর কোরিয়া ইস্যুতে সিউলের সঙ্গে যখন ওয়াশিংটনের মতপার্থক্য বাড়ছে তখন মুন জায়ে-ইন এ আহ্বান জানালেন। ব্রিটেনের রাষ্ট্রীয়
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উনকে আলোচনার টেবিলে বসানোর জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জ্যা-ইন মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করছেন। এ আলোচনার উদ্দেশ্য হচ্ছে পরমাণু কর্মসূচী থেকে উত্তর কোরিয়াকে বিরত রাখা। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট বর্তমানে তিন দিনের সফরে উত্তর কোরিয়ায় অবস্থান করছেন। গত এপ্রিল মাস
উত্তর কোরিয়া এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে পারমাণবিক নিরস্ত্রিকরণ বিষয়ে এক ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। পিয়ংইয়ংয়ে সফরে থাকা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন এবং উত্তরের কিম জং উনের মধ্যে স্বাক্ষরিত সুদূরপ্রসারী এ চুক্তি দুই কোরিয়ার সম্পর্কের মাইলফলক হয়ে থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। খবর বিবিসির। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে ইন আগামীকাল কিম জং উনের সঙ্গে তৃতীয়বারের মতো বৈঠকে বসতে পিয়ংইয়ং যাচ্ছেন। আলোচনাকালে তিনি পরমাণু অস্ত্র নিয়ে উত্তর কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে তা নিরসনের চেষ্টা করবেন। এর আগে তার পূর্বসূরি কিম দে জং ২০০০ সালে ও রাজনৈতিক গুরু রো মু হিউন
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের প্রতি পূর্ণ আস্থা রয়েছে বলে জানিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন বুধবার বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জং উনের সঙ্গে আসন্ন বৈঠকে প্রতিবেশী দেশটির আন্তরিকতার প্রতি তার দেশের গভীর আস্থা রয়েছে। জাপানের উপনিবেশ থেকে কোরীয় উপদ্বীপের
সিঙ্গাপুর সামিটে স্বাক্ষরিত পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের চুক্তি দ্রুত বাস্তবায়ন করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়াকে তাগিদ দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। শুক্রবার দেশটির প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন বলেন, দ্রুত চুক্তি বাস্তবায়ন না হলে চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী দু’দেশের নেতা বিশ্ববাসীর তোপের মুখে পড়তে পারেন। শুক্রবার সিঙ্গাপুরে এক সম্মেলনে তিনি এ আহ্বান জানান। এ খবর দিয়েছে